Friday, November 20, 2015

৫ টা খাবার আপনার যৌবনকে ধরে রাখবে


মনের বয়স না হয় আপনি বাড়তে দিলেন না। কিন্তু শরীরের তো বয়স হবেই প্রকৃতির নিয়মেই। সে আর আপনি থামিয়ে রাখবেন কীভাবে? তবু নিজের যৌবন ধরে রাখতে কে না চায়। তাই নিচে দেওয়া হল এমন ৫ টা খাবার, যেগুলো নিয়মিত খেলে সত্যিই আপনি ধরে রাখতে পারবেন আপনার যৌবন।
১) দই - নিয়মিত দই খান। দইতে ব্যাকটেরিয়া থাকে। কিন্তু সেই ব্যাকটেরিয়া শরীরের পক্ষে ভাল। দই বয়সজনিত কারণে হওয়া রোগগুলো প্রতিরোধ করে। দইতে অনেকটা পরিমাণ ক্যালসিয়ামও থাকে।
২) কমলালেবু - কমলালেবু শুধু সুস্বাদু কিংবা দেখতে সুন্দরই এক ফল না। কমলালেবু খাওয়া শরীরের জন্য খুবই ভাল। কারণ, কমলালেবুতে অনেকটা পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে। ত্বক টানটান রাখে কমলালেবু।
৩) রেড ওয়াইন - সময় সুযোগে, মাঝে-মাঝে অবশ্যই পান করুন রেড ওয়াইন। হৃদরোগের প্রকোপ থেকে আপনাকে অবশ্যই বাঁচাবে। ডায়াবেটিস থেকেও রক্ষা করবে আপনাকে রেড ওয়াইন।
৪) অলিভ অয়েল - অলিভ তেল আপনার যৌবনকে ধরে রাখতে সাহায্য করবে। রোগ থেকে যেমন দূরে সরিয়ে রাখবে, আপনার শরীরে এনে দেবে জেল্লা। যা আপনার বয়সকে সত্যিই কম করে দেখাবে।
৫) বেরি - স্ট্রবেরি হোক কিংবা ব্ল্যাকবেরি, সবকটিই আপনার শরীরের জন্য খুবই ভাল। কালোজাম বিশেষ করে। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে। আপনার ত্বককে করে রাখবে সতেজ।
youtube channel

Thursday, November 19, 2015

নাসায় কর্মরত ১৭-র বিস্ময় বালক


কলেজের ডিগ্রি রয়েছে তার। বিমান চালাতে পারে অনায়াসে। কিন্তু এখনও ভোট দিতে পারে না। কারণ বয়স হয়নি। মাত্র ১৭। ক্যালিফোর্নিয়ার সান গ্যাব্রিয়েলের ছেলে কাভালিন শুধুই বিস্ময়। প্রথমে ১১ বচর বয়সে গ্রাজুয়েশন। চার বছর পর ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া থেকে অঙ্কে ডিগ্রি। এবছর ব্রান্দিস ইউনিভার্সিটি থেকে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়াশোনা করছে অনলাইনে। সেইসঙ্গে নাসা-কে এয়ারপ্লেন ও ড্রোনের প্রযুক্তি তৈরিতে সাহায্য করে নাসা-কে। এখানেই শেষ নয়। নিজের লেখা দ্বিতীয় বই প্রকাশ করেছে কিছুদিন আগেই। কারও কাছ থেকে গল্প শুনে ছবি আঁকা তার নেশা। চলতি বছরের শেষেই বিমান ওড়ানোর লাইসেন্সও আসবে তার হাতে। এতকিছুর পরও নিজেকে সাধারণ ভাবতেই পছন্দ করে কাভালিন। তার বাবা ব্রাজিলের ও মা তাইওয়ানের। তার জীবনের সবকিছুর জন্য সে বাবা-মা’কেই ধন্যবাদ দিতে চায়। সম্প্রতি নাসা-র এক সম্মেলনে সে বলে, ‘আমি অসাধারণ নই। বাবা-মায়ের উৎসাহ, নিজের ইচ্ছা আর উদ্যোগের ফল মাত্র। আমি শুধু নিজের সেরাটুকু করার চেষ্টা করি।’ কাভালিনের বাবা-মা জানিয়েছে খুব দ্রুত সব পড়াশোনা সেরে ফেলতে পারে সে। মাত্র সাত বছর বয়সেই শেষ হয়েছে ত্রিকোণমিতি। তবে তারও বাধা এসেছে। কাভালিন স্বপ্ন দেখেছিল অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট হওয়ার। কিন্তু ফিজিক্স পতে গিয়ে সে বুঝতে পারে তার উৎসাহ কম্পিউটার সায়েন্সেই। নাসা যখন তাকে ডেকেছিল রীতিমত অবাক হয়েছিল কাভালিন। নাসা-য় তার মেন্টর রিকার্ডি আর্তেগা জানিয়েছেন, কাভালিন অঙ্ক, কম্পিউটার, এয়ারক্রাফট টেকনোলজি সবটাই জানে। তাই ও এই প্রজেক্টের জন্য একদম পারফেক্ট ছিল। তাঁর দরকার ছিল এমন একজন যে অ্যালগোরিদিম করবে আবার প্লেনও ওড়াতে পারবে। আপাতত কাভালিন চায় ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে বিজনেস-এ মাস্টার ডিগ্রি পেতে। পরে নিজের সাইবার সিকিউরিটি কোম্পানি খুলতে চায় কাভালিন।