Sunday, October 25, 2015

১০৩ বছরের জন্মদিনে কেক কেটে বললেন, কাজে ব্যস্ত থাকলেই আয়ু বাড়বে


১০৩! না না, কিছুদিন আগে মুক্তি পাওয়া বাংলা ছবি রুম নম্বর ১০৩ এর কথা বলছি না।
এক ভদ্রমহিলা নিজে হাতে কেক কেটে নিজের ১০৩ বছরের জন্মদিন পালন করলেন!
ঘটনাটা ঘটেছে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায়। আর সেই "ওয়ান্ডার উওমেন" এর নাম মেরি কটার। মেরি মন্টক্লেয়ার সিনিয়র সেন্টারে রীতিমতো কাজ করেন! এই বয়সেও! সেইজন্যই তো তাঁকে বারমেইড বলা হয়।
মেরি সবাইকে নিজে হাতে জল, চা, কফি এবং স্ন্যাক্স পরিবেশন করেন। আর সবার চাই তাঁকেই। মেরি হাতে করে কোনও জিনিস পরিবেশন করলে তার স্বাদই যে বদলে যায়!
এত দিন সুস্থ সবলভাবে বেঁচে থাকার রহস্য কী? এই উত্তর জানতে চাইলে, মেরির জবাব খুব সহজ সরল এবং পরিষ্কার। বললেন, "ব্যস্ত থাকা। মানুষ কাজে যত ব্যস্ত থাকবে, ততই তার আয়ু বাড়বে।"! ছেলেবেলায় খুব ভাল সাঁতারু ছিলেন তিনি। পরবর্তীকালে বাচ্চাদের সাঁতারও শেখাতেন। তারও পর মানে নিজের ৯০ বছর বয়স পর্যন্তও মেরি সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেদের সাঁতার শেখাতেন। এমন মানুষ ১০৩ বছর বাঁচবেন না তো কে বাঁচবেন!
my facebook
my youtube channal

Saturday, October 24, 2015

বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে


প্রতিবছর ২০ লাখ মানুষ মধ্যবিত্ত হচ্ছেন৷ বর্তমানে মধ্যবিত্তের সংখ্যা এক কোটি ২০ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ৭ ভাগ৷
এভাবে মধ্যবিত্ত বাড়তে থাকলে ২০২৫ সাল নাগাদ উচ্চ ও মধ্যবিত্ত মানুষের সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৪০ লাখে৷ গত এক দশকে স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধ ও কর্মজীবী মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী, ঊর্ধ্বমুখী ও গতিশীল হয়েছে৷
ম্যানেজমেন্ট কনসালটিং ফার্ম ‘বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ' বা বিসিজি এর সেন্টার ফর কাস্টমার ইনসাইটের এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে৷ বৃহস্পতিবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়৷ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এসডি এশিয়া৷
বিসিজি দুই হাজারের বেশি বাংলাদেশি ভোক্তার ওপর জরিপ করে এবং তাদের ভোগের ধরণ সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ ও গবেষণা করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে৷ এতে বলা হয়, উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভোক্তারা ভবিষ্যতের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী, বিদেশি ব্র্যান্ডকে মূল্যায়ন করছে এবং প্রযুক্তিগত সুবিধা গ্রহণের ক্ষেত্রে এগিয়ে আসছে৷ এসব কারণে এখানে ভোগ্যপণ্যের বাজার বিশ্বের উদীয়মান ও খুবই সম্ভাবনাময় হিসাবে দেখা হচ্ছে৷
বিসিজির বাংলাদেশে কোনো কার্যালয় নেই৷ এসডি এশিয়া নামের প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমেই তারা প্রাথমিক কাজগুলো করছেন৷ এসডি এশিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও প্রতিষ্ঠাতা মোস্তাফিজুর রহমান ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘প্রতিবেদনে মূলত ৬টি পয়েন্ট এসেছে৷ বাংলাদেশের মানুষ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে ভয় পান৷ এখানে তাদের মধ্যে এক ধরনের ভীতি আছে, ঋণ নিলে কীভাবে পরিশোধ করতে হবে৷ আবার অনলাইনের তথ্যকে তারা অনেক বেশি বিশ্বাস করেন৷ সেখানে প্রিন্ট বা অন্য কোনো মিডিয়ার চেয়ে দ্বিগুনেরও বেশি বিশ্বাস করেন অনলাইনের তথ্যকে৷ অনলাইনে কেনাকাটা করতেও তারা অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন৷''
প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-রচয়িতা জারিফ মুনির বলেন, বাংলাদেশের বাজার এশিয়ার অন্যান্য দেশের বাজারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গতিশীল, কিন্তু এখন পর্যন্ত তা বেশিরভাগ বহুজাতিক ভোগ্যপণ্য প্রতিষ্ঠানের নজরে আসেনি৷ যেসব প্রতিষ্ঠান এ বাজারে অবস্থান নিতে আসবে, তারা একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরির সুযোগ পাবে৷
বিকেলে তোলা ঢাকার কারওয়ান বাজারের একটি ছবি৷ এ রকম কয়েকটি ছাউনি আর আশেপাশের সড়ক জুড়েই রাতেরবেলা বসে ভোগ্য পণ্যের সবচেয়ে বড় পাইকারি এই বাজার৷ অবশ্য দিনেরবেলা এ বাজার অনেকটাই অলস পড়ে থাকে৷
গবেষণায় মধ্যবিত্ত শ্রেণির মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়টি তুলে ধরে বলা হয়েছে, এই শ্রেণির ৬৮ শতাংশ ভোক্তার হাতে ইন্টারনেটযুক্ত স্মার্টফোন রয়েছে৷ নগদ অর্থের চেয়ে মোবাইল ব্যবহার করে পণ্যের মূল্য পরিশোধে এ শ্রেণির ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে৷ ৮১ শতাংশ মধ্যবিত্ত অনলাইনে পাওয়া তথ্যকেই বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে মনে করেন৷
ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস, বেসিস এর সভাপতি শামীম আহসান৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, এই প্রতিবেদন বাংলাদেশের ভোগ্যপণ্যের বাজারের জন্য অনেক উপকারে আসবে৷ বিদেশিরা এদেশে বিনিয়োগে এগিয়ে আসলে দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে৷ দেশের টেলিকম খাতের ৯৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছে বিদেশি কোম্পানিগুলো৷ আর অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ৭০ শতাংশই বিদেশি কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রণে৷ এক্ষেত্রে দেশিয় উদ্যোক্তাদের আরো বেশি করে এগিয়ে আসতে হবে৷ একইসঙ্গে প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে হলে দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে৷
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যার ৭ শতাংশ বা ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে আছেন৷ ভিয়েতনামে এমন মধ্যবিত্ত শ্রেণি দেশটির মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ায় ৩৮ শতাংশ ও থাইল্যান্ডে ৫৯ শতাংশ৷ আশাবাদী হওয়ার মতো বিষয় হচ্ছে, জনসংখ্যার অনুপাতে এখনো কম হলেও বাংলাদেশে প্রতিবছর সাড়ে ১০ শতাংশ হারে মধ্যবিত্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে৷ স্থিতিশীল অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশে ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মিয়ানমারের মতো দেশগুলোর চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ৷ ভোক্তা হিসেবে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি সম্পর্কে বলা হয়েছে, গবেষণায় অংশ নেওয়া ৮১ শতাংশ মনে করেন তাদের পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল৷
my youtube channal
my facebook

সাবান মেখে রোজ স্নান করবেন না, তাহলেই গেল!


আপনি রোজ স্নান করেন অনেকটা সময় ধরে। রোজ গায়ে দামি অথবা মাঝারি দামের সাবানও মাখেন? এই নিয়ে আপনার গর্বের শেষ নেই? সবার মাঝে ফলাও করে বলেন, আপনি কত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন?
আপনি ভাবেন এর জন্য আপনার ত্বক কত ভাল থাকবে? আপনি কত সুন্দর এবং টানটান হয়ে থাকবেন অনেক বয়স পর্যন্তও!
এক দম ভুল ভাবছেন। ইউরোপের ডাক্তাররা কিন্তু একেবারে ভিন্ন সুরে কথা বলছেন। তাঁদের বক্তব্য, স্নান রোজ করছেন এটা খুবই ভাল। কিন্তু যে সাবান দিয়ে আপনি রোজ ঘসে ঘসে গা পরিষ্কার করছেন, চকচকে হচ্ছেন, সেটা কিন্তু মোটেই ভাল নয়।
সাবান মানেই খার। সেটা কম মাত্রা অথবা বেশি মাত্রা হতে পারে। কিন্তু রোজ আপনার শরীরে খার গেলে তা আপনার শরীরকে মোটেই চিরকাল ভাল রাখবে না। যার সুফল আজ টের পাচ্ছেন, তার অনকে বেশি কুফল কাল টের পেতে চলেছেন। তাঁদের পরামর্শ গায়ে মাটি মাখুন। ত্বক আজও ভাল থাকবে। আগামীতেও ভাল থাকবে। মাটির থেকে ভাল গায়ে মাখার আর কিছু নেই। কিন্তু আপনি কি এখনই এসব মানবেন?
my facebook
my youtube channal

Friday, October 23, 2015

সংসার বাড়ছেই, কিন্তু বেডরুমে সেক্সের জন্য হাহাকার


পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। কিন্তু গোটা দেশের বেডরুমে সেক্সের জন্য চোখের জল পড়েই চলেছে। স্বামী-স্ত্রী থাকছে তো চার দেওয়ালের মধ্যেই। হয়তো এক বিছানাতেও। সেখানে, নাক ডাকার আওয়াজ আছে। গাঢ় ঘুমে ঢলে পড়া আছে। কিন্তু সেক্সের ছিটেফোটাও দেখা নেই। মুখে বলতে পারছে না। কিন্তু খিদের জ্বালায় জ্বলছে পুড়ছে স্বামী-স্ত্রী। গোটা দেশ জুড়ে রীতিমতো গবেষণা করে এমনই তথ্য আসছে উঠে। কেন এমন?
উত্তর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। পরিষ্কার এবং যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য তাঁদের। সহনশীলতা কমে যাচ্ছে মানুষের মধ্যে।
সারাদিন খুটিনাটি বিষয় নিয়ে ঝগড়া করলে, দুজন ঘনিষ্ঠ হবে কী করে! তাই বিয়ের এক ভচর পেরিয়ে গেলেই, সংসার আছে দিব্যি। কিন্তু সেক্স নেই একটুও।
যাদের কপাল আরও খারাপ। যাদের বিয়ের এক বছরেও বাচ্চা হয়নি, তেমন ক্ষেত্রে সমস্যা আরও বেশি।
দোষ কিংবা দুর্বলতা কার, এই নিয়ে তর্ক বা ঝগড়াতেই রাত গড়িয়ে যাচ্ছে। সেখানে দুই শরীর এক হবে এমন পরিবেশই যে গড়ে উঠছে না। সেক্সের চাহিদায় শরীরী উষ্ণতার থেকে স্বামী-স্ত্রীর মাথাই যে গরম হচ্ছে বেশি।
FACEBOOK
YOUTUBE CHANNAL

Thursday, October 22, 2015

নিজের ফেসবুক পেজে ভিউয়ার্স সংখ্যা দেখে ঘাবড়ানোর কোনো কারণ নেই


আপনি কি আপনার ফেসবুক পেজে করা কোনো কমেন্টে, 'ভিউয়ার্স সংখ্যা' দেখতে পাচ্ছেন? যদি দেখতে পান তাহলে ঘাবড়াবার কোনো কারণ নেই। ভাববেন না যে আপনার প্রোফাইল হ্যাক হয়েছে। নিজের ফেসবুক পেজে এবার থেকে দেখতে পাওয়া যাবে ভিউয়ার্স সংখ্যা।
ফেসবুকে 'বাগে'র মাধ্যমে এই ঘটনাটি ঘটেছে। এর আগে পর্যন্ত আমরা কোনো ছবি বা স্টেটাস আপলোড করার পর তার নিচে শুধু লাইক এবং কমেন্ট এই দুটি কথাই দেখতে পেতাম। কিন্তু এবার থেকে লাইক এবং কমেন্টের পাশে ভিউস কথাটিও দেখতে পাবেন। অবশ্য এই সুবিধাটি গুটি কয়েক ইউজারদেরকেই দেওয়া হয়েছে। তাই, যদি আপনি দেখেন আপনার পেজেও ভিউয়ার্স সংখ্যা দেখতে পাচ্ছেন, তাহলে ভয় না পেয়ে আনন্দ করুন।
কারণ সেই গুটি কয়েক ইউজারদের মধ্যে আপনিও হলেন একজন সৌভাগ্যবান ফেসবুক ইউজার।
FACEBOOK
YOUTUBE CHANNAL

Wednesday, October 21, 2015

পর্ন সিনেমার শ্যুটিংয়ে মারপিট নায়ক-নায়িকার,


চলছিল নীল ছবির শ্যুটিং, হয়ে গেল লাল রক্তের প্রতীক WWF ম্যাচের রিং। ফ্রান্সে এক পর্ন সিনেমার মাঝে হঠাত্‍ই নায়ক-নায়িকার মধ্যে শুরু হয় বিবাদ। কথা কাটাকাটি থেকে শুরু হয়ে যায় মারামারি। নায়িকা এক চড় মারেন নায়ককে। নায়ক পাল্টা মারেন নায়িকাকে। এরপর ক্যামেরা হাতের সামনে পেয়ে নায়িকা ফের মারেন নায়ককে। এভাবেই চলতে থাকে মারামারি। তখন কোথায় নীল ছবি, কোথায় গায়ে শিহরণ জাগানো দৃশ্য!
পরিচালক, ক্যামেরাম্যানরা অনেক চেষ্টা করেও ঝামেলা মেটাতে পারেননি। শেষ অবধি নায়ক-নায়িকাকে নিয়ে যেতে হয় হাসপাতালে। নীল ছবির বিছানায় শুধু পড়ে থাকে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া ক্যামেরা। পরিচালক বললেন, এত তাড়াতাড়ি সব ঘটে গেল যে তিনি কিছুই বুঝতে পারছেন না। মজার কথা হল, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলে একই নায়ক-নায়িকা নিয়ে হবে সেই নীল ছবির শ্যুটিং।
SEE MORE
FACEBOOK
YOUTUBE CHANNAL

'বয়স নিয়ে ভাবি না', স্পোর্টি মন্দিরার সাফ কথা


মন্দিরা বেদী ভীষণ ‘স্পোর্টি' খেলাধুলো জলভাত তাই জন্যই কি এই শো-তে আসা? আমি স্পোর্টি হতে পারি৷ এণ্টারটেনমেণ্ট বিজনেস-এ বহুদিন ধরে আছি, এটাও সত্যি৷ অনেক শো হোস্ট করেছি৷ কিন্তু নিজে পারফর্ম করিনি কখনওই সেরকমভাবে! ফলে যতটা সোজা ভাবছেন, আমার কাছে ততটা তো মোটেই ছিল না৷ বরং উল্টোটাই হয়েছে! যেমন? যেমন এইসব প্রোফেশনাল-রা যাঁরা এই শো-তে আমাদের শেখাচ্ছেন৷ তাঁরা এত বছর ধরে কোনও অ্যাক্ট-এর সঙ্গে যুক্ত, সাতদিনে তাঁদের থেকে শিখে পারফর্ম করাটা বেশ কঠিন, আমি তো ভাবছিলাম ৩/৪ বছরের শেখার জিনিসকে সাতদিনে শিখে তাতে দক্ষতা অর্জন করতে পারব কিনা৷ দক্ষতা তো ছেড়ে দিন, আদৌ অ-আ-ক-খ-টা শিখতে পারব তো? আমার কাছে কিন্তু সহজ নয় মোটেও বিষয়টা! আপনাকে ডান্স রিয়েলিটি শো-এর মঞ্চেও দেখা যায়নি পারফরমার হিসেবে–এবারে একেবারে কঠিন পারফরম্যান্স!
রিয়ালিটি শো দূরের কথা৷ এত বছরেও সত্যি কথা বলতে ক'টা স্টেজ পারফরম্যান্স করেছি বলুন তো? স্পোর্টি হওয়া আর গ্রেস এলিগ্যান্স নিয়ে ডান্স করা আলাদা ব্যাপার৷ আমার হাজব্যান্ড তো সবসময় বলে যা ইচ্ছে করো, ডান্স রিয়ালিটি শো-তে যেও না ভুলেও৷ ওটা তোমার জায়গা নয়৷ মানে আমার দ্বারা ঠিক হবে না আর কী! (হাসি) তাই শুরুতে আমায় যখন অ্যাপ্রোচ করা হয়–আমি ভাবলাম এ নিশ্চয়ই নাচ সংক্রান্ত ব্যাপার-স্যাপার! সোজা ‘না' বলে দিয়েছিলাম৷ এরা আমায় বোঝায়৷ এখানে শুধু নাচ করতে হবে এমনটা নয়, যেমন ইচ্ছে পারফরম্যান্স করতে হতে পারে৷  পরে কী মনে হল? ঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন!
মনে হচ্ছে ওরা ঠিকই বলেছে৷ জাগলিং, অ্যাক্রোব্যাটিক্স, স্টাণ্ট বাইক, ম্যাজিক, ট্রাম্পোলিন কত রকমের খেলা! এখন এক্সাইটেড লাগছে প্রতি সপ্তাহে নতুন নতুন জিনিস শিখিছি৷ অবশ্য সাতদিনও না, হিসেব মতো ধরতে গেলে ৩/৪ দিন সময় পাচ্ছি প্র্যাকটিসের৷
নতুন নতুন অ্যাক্ট শেখাটাই প্রধান কারণ ছিল ‘হ্যাঁ' বলার?
আমি একজন মা, এই ইন্ডাস্ট্রিতে কত বছর হয়ে গেল! এই শোয়ের বেশিরভাগ প্রতিযোগীই ছোট আমার থেকে, আসলে বয়সটাকে কখনওই সংখ্যার হিসেবে মাপতে চাইনি, কোনওদিনই৷ তাই বোধহয় হ্যাঁ, বলেছিলাম৷ প্রথম সপ্তাহে ম্যাজিক শিখলাম, দ্বিতীয় সপ্তাহে ট্র্যাম্পোলিনের খেলা৷ প্রতি সপ্তাহে যখন নতুন কিছু, কঠিন কিছু শিখিছি–একটাই কথা মাথায় থাকে৷ আমার ছেলের জন্য একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করতে চাই আমি৷ এই ইচ্ছেটাই আমার ড্রাইভিং ফোর্স৷
ছেলে এখন কী বলছে? টেলিকাস্ট হতে বাকি আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা!
ও প্রথম এপিসোডে এসেছিল, শুটিং-এর সময় তো ছিলই, মায়ের ম্যাজিক ট্রিক্স দেখে বেশ ইমপ্রেসড্ হয়েছে৷ সোজা স্টেজে উঠে আমার কাছে চলে এসেছে আর ঘোষণা করেছে–মাই মম ইজ আ সুপার মম! ওকে কেউ শিখিয়ে দিয়েছিল কি না জানি না৷ তবে আমি বেশ অবাক হয়েছিলাম (হাসি) আমার কাছে এটা ইমপর্ট্যাণ্ট! আমি শোয়ের শেষে বলতে পারব দ্যাখো! আমি এমন কিছু করেছি, যেটা জীবনে আগে কখনও করিনি! যার জন্য আমাকে নতুনভাবে দেখবে আমার ছেলে! ওর চোখের বিস্ময়টা এনজয় করব৷
ময়দানে ল্যাজেগোবরে হতে হচ্ছে! নাকি তরতর করে এগোচ্ছেন৷
প্রথম এপিসোডে ম্যাজিক বেছেছিলাম৷ ম্যাজিক দেখতে ভালবাসি বলে নয়, ভেবেছিলাম অন্যগুলোর তুলনায় সহজ হবে! ও বাবা! একেবারেই না! হাতকড়া চেন দিয়ে বেঁধে জলের ট্যাঙ্কের মধ্যে খেল দেখাতে হবে! আমি যে ভীষণ ভাল সুইমার, সাঁতার ভালবাসি সেসব তখন ভুলে গেছি! মাইকের পিছন থেকে কে যেন কী বলছে! স্টেজ ভর্তি দর্শকের মাথা৷ সেদিন নার্ভাস হয়ে গিয়েছিলাম৷
এখন কি ধ্যানজ্ঞান এই শো?
আমি একসঙ্গে মাল্টিপ্ল কাজ করতে পারি না৷ এটাতেই মন দেব৷ হ্যাঁ, অন্য কাজ বলতে আমি শাড়ি ডিজাইন করি৷ আমার বিজনেস আছে, আমার স্টোর এক্সপ্যান্ড করছি আজ তার লঞ্চ আছে৷ আর আমার ফুলটাইম ‘মম'-এর ডিউটি তো আছেই! দুর্গাপুজো এসে গেল –পুজোটা কি শুটিং ফ্লোরে?
না, না৷ তা কেন? গণেশ চতুর্থীতেও পুজো দেখতে বেরিয়েছিলাম৷ দুর্গাপুজোয় মুম্বইয়ে খুব বেশি প্যান্ডেল দেখার সুযোগ তো হয় না কিন্তু একটাও পুজো প্যান্ডেলে যাব না এমন হবে না৷ যতই ব্যস্ত থাকি৷ ছেলেকে দুর্গাপুজোয় নিয়ে বেরবো না হয় নাকি৷ আর ও না খুব ধার্মিক ধরনের৷ গুরুদ্বারে যেতে ভালবাসে, দুর্গাপুজোও ভাল লাগবে ওর
YOUTUBE CHANNEL
MY BROWSER
FACEBOOK

Tuesday, October 20, 2015

ভারত নয় আরও অনেককে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ


১৯৭১ সালে যে দেশটি শূন্য থেকে শুরু করেছিল, চার দশক পর সেই বাংলাদেশই বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে ভারতসহ অনেক নিম্নমধ্যম আয়ের দেশকে ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক (সিপিএফ)’ শীর্ষক এক কর্মশালায় এমন একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছে বিশ্বব্যাংক। প্রতিবেদনের উপরে লেখা ছিল : ‘বিশ্বব্যাংক গ্র“প কনসালটেশনস, অক্টোবর-নভেম্বর, ২০১৫’। কর্মশালাটি যৌথভাবে আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। প্রতিবেদনের শুরুতেই বলা হয়, বাংলাদেশ গঙ্গা-বহ্মপুত্র অববাহিকায় এক জনসংখ্যাবহুল ব-দ্বীপ। এই ব-দ্বীপ শুধু জীববৈচিত্র্যেই সমৃদ্ধ নয়, এখানকার মানুষের সংস্কৃতি জীবনযাত্রাও বৈচিত্র্যে ভরপুর। যদিও সমগ্র দেশটি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাতের ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝুঁকির মুখে এবং বেশির ভাগ বাংলাদেশির বসবাস গ্রামীণ এলাকায়, তারপরও শিল্প ও সেবা খাতে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির কারণে সাম্প্রতিককালে নগরায়ণ ঘটছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত চার দশকে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে শূন্য থেকেও অনেক কিছু অর্জন করা যায়। দেশটির মানব সূচক উন্নয়নে চমকপ্রদ অগ্রগতি ঘটেছে। স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিক্ষার সুযোগ এবং নারী-পুরুষ বৈষম্য নিরসনের মতো বিষয়গুলোতে আশাব্যঞ্জক উন্নতি করেছে। স্বাধীনতার বছর, ১৯৭১ সালে অনেক সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল পার্শ্ববর্তী ভারতের নিচে। কিন্তু আজ, ওইসব সামাজিক সূচকে শুধু ভারত নয়, অনেক স্বল্প এবং নিম্নমধ্যম আয়ের (লোয়ার মিডল ইনকাম) দেশকেও ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। এরপর বেশ কিছু অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি ভারত ও নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৪৭ বছর, ওই সময়ে ভারতের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৫০ বছর। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭০ বছরে উন্নীত হয়েছে যেখানে ভারতের মানুষের গড় আয়ু ৬৬ বছর। একইভাবে ১৯৭১ সালে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর গড় আয়ু ৫২ বছর থেকে ২০১৩ সালে ৬৬ বছরে উন্নীত হয়েছে। এক্ষেত্রে ভারত এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর গড় আয়ুর সীমা ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যুর হার ছিল প্রতি হাজারে ১৪৯ জন। ওই সময় ভারতে শিশুমৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ১৪১ জন এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রতি হাজারে শিশু মৃত্যুর হার ছিল ১২৪ জন। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রতি হাজারে শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে ৩৩ জনে নামিয়ে আনে। অথচ ভারতে এখনো প্রতি হাজারে ৪১ জন এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রতি হাজারে ৪৪ জন শিশু মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এ ক্ষেত্রেও ভারতসহ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর চেয়ে প্রভূত উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে জন্মহার (প্রতি নারীর) ছিল ৬ দশমিক ৯ জন শিশু। যা ভারতে ৫ দশমিক ৪ এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ৫ দশমিক ৬টি শিশু ছিল। বর্তমানে সেটি কমে বাংলাদেশে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ২টি শিশু (প্রতি নারী), যা ভারতে এখনো ৪ দশমিক ৪ এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে ২ দশমিক ৯টি শিশু।
শিক্ষার ক্ষেত্রেও অনেক সূচকে ভারত ও নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তুলনায় ভালো করেছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে প্রাপ্ত বয়স্কদের (২৫ বছর বা তার বেশি) স্কুলে শিক্ষা নেওয়ার গড় সময় ছিল ২ দশমিক ৪ বছর। বর্তমানে সেটি বেড়ে ৫ দশমিক ১ বছরে উন্নীত হয়েছে। আর ভারতে এখন প্রাপ্ত বয়স্কদের গড় শিক্ষা বছর ৪ দশমিক ৪ বছর যা নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর ক্ষেত্রে ৫ দশমিক ৪ বছর রয়েছে। এক্ষেত্রেও ভারতকে ছাড়িয়ে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর কাতারে পৌঁছে গেছে বাংলাদেশ।
শিশুর টিকাদানে বাংলাদেশের অগ্রগতির হার উন্নত দেশগুলোকেও বিস্মিত করেছে। ১৯৭১ সালে প্রতি ১০০ জনে মাত্র ২ জন শিশুর টিকাদান নিশ্চিত হতো। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ৯৭ শতাংশ শিশু টিকা নিচ্ছে। আর ভারতে শিশুদের টিকা নেওয়ার হার ৭২ এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ৭৬ শতাংশ। উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য। ১৯৭১ সালে দেশের ৩৫ শতাংশ মানুষ উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার আওতায় ছিল। বর্তমানে দেশের প্রায় ৫৭ শতাংশ মানুষ এই সুবিধা পাচ্ছে। আর ভারতের ক্ষেত্রে এই হার ৩৬ শতাংশ এবং নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের ক্ষেত্রে ৪৭ শতাংশ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের প্রায় ৩৪ জন শিশু জন্মের পর অপুষ্টির শিকার হতো। এটি কমে বর্তমানে ১৬ জনে নেমে এসেছে। ভারতে এই হার এখনো ১৭ আর নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর অপুষ্টির গড় হার ১৫ শতাংশ। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকেও বাংলাদেশের অগ্রগতি নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোর সমমানে পৌঁছেছে বলে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। বিশ্বব্যাংক বলছে, দ্রুত প্রবৃদ্ধির ফলে ২০১৪ অর্থবছরে দেশটির মাথাপিছু আয় এক হাজার ৪৬ ডলারে পৌঁছেছে, যা বাংলাদেশকে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। এ বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় ২০১৫ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় বেড়ে এক হাজার ২২০ ডলারে উন্নীত হয়েছে। তবে বাংলাদেশের এই অগ্রগতির ধারা এখানেই কী শেষ? নাকি আরও দূর যেতে হবে? এসব প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
সংস্থাটি বলেছে, ২০২১ সালে যখন বাংলাদেশ তার উচ্চাকাঙ্খা অর্জন করে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পৌঁছাবে তখন উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখে মধ্যম আয়ের দেশে পৌঁছানোর নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে, যা বর্তমান চ্যালেঞ্জের চেয়ে আরও বেশি কঠিন।
বিশ্বব্যাংকের এই প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, এ প্রতিবেদনটি তাকেও দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি পেরুর লিমায় অনুষ্ঠিত বিশ্বব্যাংকের উদ্বোধনী সেশনে সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট ড. জিম ইয়ং কিম একটি মাত্র দেশের নাম উচ্চারণ করে বলেছেন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি অনেক স্বল্প আয়ের দেশের কাছেই অনুসরণযোগ্য।
SEE MORE
YOUTUBE

কোন দেশের পাসপোর্ট কত ‘দামি’


সবার আগে জার্মানি ও ব্রিটেন
বরাবরের মতো এ বছরও বিশ্বের সব দেশের পাসপোর্টের ব়্যাংকিং প্রকাশ করেছে ‘হেনলে অ্যান্ড পার্টনার্স’ নামের একটি সংস্থা৷ দেখুন তাদের বিচারে কোন দেশের পাসপোর্টের কত বেশি দাম বা কদর৷ জার্মানির পাসপোর্টই এ মুহূর্তে সবচেয়ে ‘দামি’৷ তবে ব্রিটেনও আছে সঙ্গে৷ ১৭৩ ব়্যাংকিং পয়েন্ট নিয়ে এই দুই দেশই এখন সবার ওপরে৷
যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয়!
যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টের যে অনেক কদর, তা তো সবারই জানা৷ তবে এ মুহূর্তে তারা আর সবার সেরা নয়, ‘হেনলে অ্যান্ড পার্টনার্স’-এর ব়্যাংকিং অনুযায়ী তারা এখন দ্বিতীয়৷ ফিনল্যান্ড আর সুইডেনও আছে তাদের সঙ্গে৷ দেশ তিনটির ব়্যাংকিং পয়েন্ট ১৭২৷
ফ্রান্স, ইটালির সঙ্গে এশিয়ার দুই দেশ
বিশ্ব মন্দা শুরুর পর থেকে ফ্রান্স, ইটালির মতো কয়েকটি দেশের অর্থনীতি রীতিমতো ধুঁকছে৷ তারপরও তাদের পাসপোর্টের কদর কিন্তু খুব একটা কমেনি৷ ১৭১ ব়্যাংকিং পয়েন্ট নিয়ে তারা এখন তৃতীয় স্থানে৷ ডেনমার্ক, লুক্সেমবুর্গ, নেদারল্যান্ডস আর নরওয়েও আছে তাদের সঙ্গে৷ শুধু তাই নয়, এশিয়ার দুই দেশ জাপান আর কোরিয়াও আছে তাদের সঙ্গে৷
তারপর বেলজিয়াম, ক্যানাডা, নিউজিল্যান্ড, পর্তুগাল ও স্পেন
১৭০ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে বেলজিয়াম, ক্যানাডা, নিউজিল্যান্ড, পর্তুগাল ও স্পেন৷
সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড পাশাপাশি
পঞ্চম স্থানে আছে অস্ট্রিয়া, আয়ারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও সুইজারল্যান্ড৷ তাদের ব়্যাংকিং পয়েন্ট ১৬৯৷
বাংলাদেশ ৯৫ , ভারত ৮৪ আর পাকিস্তান ১০৩ নম্বরে
৪০ পযেন্ট নিয়ে বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেয়েছে ৯৫তম স্থান৷ ভারতের অবস্থা কিছুটা ভালো৷ তাদের পযেন্ট ৫১, অবস্থান ৮৪তম৷ তবে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান আর আফগানিস্তানের পাসপোর্টের কদর বাংলাদেশের পাসপোর্টের চেয়ে কম৷ ৩৮ পয়েন্ট নিয়ে শ্রীলঙ্কার পাসপোর্ট পেয়েছে ৯৭তম স্থান, ৩১ পয়েন্ট নিয়ে পাকিস্তান ১০৩তম আর মাত্র ২৫ পয়েন্ট নিয়ে আফগানিস্তানের পাসপোর্ট রয়েছে একেবারে শেষে, ১০৬তম স্থানে৷
YOUTUBE CHANNEL
FACEBOOK

Saturday, October 17, 2015

বাদাম’ময় শুধু এ জীবন


এ..কি!.........খুব কিউট, চুলগুলো সোনালী কালার করা, চোখদুটোর দিকে তাকালেই মনে হয় ইশারায় ডাকছে, আর মুখটায় যেন হাসি লেগে রয়েছে সব সময় ছোট্র ছেলেটির। কিন্তু ছেলেটি ফ্লোরে পরে গড়াগড়ি করছে আর কাঁদছে আমাকে বাদাম দাও..বাদাম দাও।কোনভাবেই কান্না থামাতে পারছে না তার মা।……হায়রে বাদাম.
See More

অার একজন, আর একবার ওদের চপেটাঘাত করুন


যুগে যুগে সমাজ পরিবর্তৃনে এমন কিছু মানুষের আবির্ভাব ঘটেছে যাদের কাজে আমরা সমাজের সচেতন মানুষেরা হাসি তামাশায় মত্ত থাকতাম। সুলতান ইলতুংমিশ জং,কুতুবউদ্দিন আইবেক হাস্যকর আন্দোলন না করলে হয়ত আমরা আজও ক্রীতদাস থাকতাম। See More

Sunday, October 11, 2015

“Hmmm” শব্দের মানেটা কি ভাই? আমি যে বুঝি না, আপনি?


বাসার ছাদের এক কোণে অথবা হালকা আলো ছায়াময় কোন রুমের , খুব অভিমানে, খুব মন খারাপা করে বসে থাকা মেয়েটির মান ভাঙ্গানোর চেষ্টা তুমি কর না। চেষ্টা তুমি করুনা আম গাছ হতে জাম পাতা, জাম গাছ হতে বরুই পাতা, বরুই গাছ হতে কলাপাতা নিয়ে কবিতার বইয়ে রচনা লিখার।এর উত্তর আসবে “hmmm” ।
SEE MORE

Wednesday, October 7, 2015

‘ম্যাকগাইভার’ আসছে


জনপ্রিয় সিরিজ ‘ম্যাকগাইভার’কে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে টেলিভিশনে। বিখ্যাত এ চরিত্রটি নিয়ে নতুন সিরিজ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সিবিএস নেটওয়ার্ক। খুব শিগগিরই এর কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। ‘ম্যাকগাইভার’ সিরিজটি ১৯৮৫ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত প্রচারিত হয় এবিসি নেটওয়ার্কে। সে সময় বাংলাদেশসহ সারা পৃথিবীতেই দারুণ দর্শকপ্রিয়তা পায় সিরিজটি। এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন রিচার্ড ডিন অ্যান্ডারসন। এদিকে নতুন সিরিজটির নামও থাকছে ‘ম্যাকগাইভার’। এবারও ফিনিক্স ফাউন্ডেশনের গুপ্তচর ম্যাকগাইভারের মধ্যে দেখা যাবে অবিশ্বাস্য সব উৎস। এসবের মাধ্যমে নানান ইঞ্জিনিয়ারিং কৌশল প্রয়োগ করে বিপজ্জনক সব পরিস্থিতি থেকে সহজেই উতরে যায় সে। পাশাপাশি নিজের অভিনব কৌশলে সব সমস্যার সমাধান করে সমাজের জন্য ক্ষতিকর ঘটনাগুলো প্রতিহত করেন।
নির্বাহী প্রযোজনার দায়িত্ব পালনের সঙ্গে এ সিরিজটি চিত্রনাট্য তৈরি করবেন আর. স্কট জেমিল। হেনরি উইঙ্কলার ও মাইকেল ক্লিয়ারের পাশাপাশি নির্বাহী প্রযোজক হিসেবে আরও কাজ করবেন ‘ফিউরিয়াস সেভেন’ ছবির পরিচালক জেমস ওয়ান। এরই মধ্যে ‘ম্যাকগাইভার’-এর নাম ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য একজন তরুণ অভিনেতাকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছে এখনও। খুব শিগগিরই একটি বড় ঘোষণার মাধ্যমে তাকে সামনে আনা হবে।