<span class='st_sharethis_large' displayText='ShareThis'> </span> <span class='st_facebook_large' displayText='Facebook'> </span> <span class='st_twitter_large' displayText='Tweet'> </span> <span class='st_linkedin_large' displayText='LinkedIn'> </span> <span class='st_pinterest_large' displayText='Pinterest'> </span> <span class='st_email_large' displayText='Email'> </span> Elias ahmed Chondon: December 2015

Thursday, December 24, 2015

নবীজি যেভাবে কাটাতেন চব্বিশ ঘণ্টা


শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ সা. ছিলেন উত্তম আদর্শের প্রতীক। পবিত্র কোরআনে তার আদর্শকে সর্বোত্তম আদর্শ বলা হয়েছে। বলা হয়েছে ‘তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে সর্বোত্তম আদর্শ।’ [সুরা আহজাব : ২১] আদর্শবান এ মহান ব্যক্তির দিন-রাত কেমন ছিল? কিভাবে কাটাতেন চব্বিশটা ঘণ্টা? নিচে খানিকটা তুলে ধরা হলো।
মধ্য রাতে ঘুম থেকে উঠতেন
রাসুলে আকরাম সা. মধ্যরাতে ঘুম থেকে উঠতেন । ঘুম থেকে উঠে ‘আলহামদু লিল্লাহিল্লাযি আহয়ানা বা’দামা আমাতানা ও ইলাইহিন্ নুশুর’ এই দোয়া পড়তেন। তিনি কোনো স্বপ্ন দেখলে সাহাবায়ে কিরামকে তা শুনাতেন । সাহাবায়ে কিরামের স্বপ্নও শুনতেন ।
প্রাকৃতিক প্রয়োজন পূরণ
প্রাকৃতিক প্রয়োজন পূরণে জুতা পরিধান করে তিনি বাথরুমে যেতেন। তখন মাথা ঢেকে রাখতেন। বাম পা দিয়ে প্রবেশ করতেন । প্রবেশের পূর্বে এই দুআ পাঠ করতেন ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল খুব্সি ওয়াল খাবায়িস’ ।
শেষ রাতে তাহাজ্জুদ আদায়
শেষ রাতে প্রথমে ওজু করতেন । তখন এই দোয়া বারবার পড়তেন ‘আল্লহুম্মাগফিরলী যাম্বী ওয়া ওয়াস্সিলী ফীদারী ওয়া বারীকলী ফি রিযকী’। অর্থ : হে আল্লহ! তুমি আমার গুনাহ মাফ করে দাও এবং আমার রিজিকে বরকত দাও এবং আমার বাসস্থান প্রশস্ত করে দাও। ওজু শেষে আকাশের দিকে তাকিয়ে কালিমা পড়তেন। এরপর তিনি তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতেন । ৪, ৬, ৮, বা কখনো ১২ রাকাত আদায় করতেন । হজরত বেলাল রা. ফজরের আজান দিলে ২ রাকাত সুন্নত ঘরে আদায় করতেন । ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করতেন ।
জিকির-আযকার ও ওহি পাঠ
ফজরের নামাজ আদায় করে কিছুক্ষণ নিজ স্থানে বসে থাকতেন । জিকির ও বিভিন্ন তাসবিহ পাঠ করতেন । কুরআন-হাদিসের বানী শুনাতেন । ওহি নাজিল হলে পরে সাহাবিদের নিকট হুকুম- আহকাম বর্ণনা করতেন । লোকদের মূর্তি পূজা ছেড়ে আল্লাহর ইবদত করার দাওয়াত দিতেন । ব্যবসা বাণিজ্যে সততা অবলম্বনের গুরুত্বারোপ করতেন ।
ঘরোয়া কাজে অংশগ্রহণ
ইচ্ছা ও আগ্রহ নিয়ে তিনি ঘরের কাজ-কর্মে অংশগ্রহণ করতেন । ঘর পরিস্কার করতেন, গৃহপালিত পশু-পাখিদের খাবার দিতেন। নিজহাতে বকরির দুধ দোহন করতেন । কাপড়, জুতা সেলাই করতেন । বাজার করতেন । নিজ হাতে আটা পিষতেন। এক কথায় ঘরোয়া কাজে তিনি স্বতস্ফূর্তভাবে সহযোগিতা করতেন।
রুচি সম্মত পোষাক পরিধান
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লম্বা জামা পরিধান করতেন। তাঁর জামার হাতাও কব্জি পর্যন্ত লম্বা থাকত। জামা পরিধানের সময় ডানদিক থেকে এবং খোলার সময় বাঁ দিক থেকে শুরু করতেন। তিনি জুমার দিন নতুন পোষাক পরিধান করতেন। সাদা পোষাক বেশি পরিধান করতেন। সাদা ছাড়া অন্য রঙের কাপড় ও পড়তেন। পাগড়ি পড়তেন। পাগড়ির নীচে টুপিও পড়তেন আবার কখনও শুধু টুপি পড়তেন।
দোয়া পড়ে খাবার খেতেন
রাসূলুল্লাহ সা. ঠান্ডা ও মিষ্টি পানীয় পছন্দ করতেন। পেয়াল গ্লাস ডান হাতে ধরতেন। বিসমিল্লাহ বলে বসে বসে পান করতেন। অল্প অল্প করে ২, ৩ বারে পান করতেন। হাত ধুয়ে মাটিতে বসে দস্তরখানায় খাবার খেতেন। বিসমিল্লাহ বলে সামনের দিক থেকে খাবার নিতেন। খাবার শেষ হলে আঙ্গুল চেটে খেতেন এবং কোনো খাবার পাত্রে অবশিষ্ট রাখতেন না। নিজ পরিবারের সদস্যদেও সাথে বসে একত্রে খাবার খেতেন। নিজে এমনভাবে খেতন যাতে সাথীদেও লজ্জা পেতে না হয়। খাওয়া শেষে এই দোয়া পড়তেন ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতয়ামানা ওয়াসাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন।’ অর্থ : সমস্ত প্রসংশা আল্লাহর, যিনি আমাদের খাবার খাইয়েছেন, পানি পান করিয়েছেন এবং মুসলমান বানিয়ে জন্ম দিয়েছেন। [আবু দাউদ : হাদিস নং-৩৮৫১]
কারো ঘরে দাওয়াতে গেলে তিনি মেজবানের জন্য বরকত ওক কল্যাণ কামনা করতেন। ধনী গরীব সকলের দাওয়াত কবুল করতেন। তিনি কখনো চেয়ারে বসে বা হেলান দিয়ে খাবারক খেতেন না। পেট ভরে খেতেন না। খেজুর, রুটি, খুরমা, ছাতু ইত্যাদি নিত্যদিনের আহার্য ছিল।
সুগন্ধি ও তেল ব্যবহার
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রায়হান মেশ্ক এবং উদের খোশবু পছন্দ করতেন। গোসলের পর ও রাতে সুগন্ধি ব্যবহার করতেন। মাথায় ও দাঁড়িতে তেল ব্যবহার করে তা চিরনী করতেন।
ডান পথে হাঁটতেন
সব সময় ডান পথ ধরে হাঁটতেন । কোথাও গমনকালে ‘বিসমিল্লাহ’ বলে রওয়ানা করতেন। ঊচু স্থানে আরোহনে ‘আল্লহু আকবার’ এবং নীচে নামার সময় ‘সোবাহানাল্লাহ’ বলতেন। তিনি হাঁচির পরে ‘আল্হামদুলিল্লাহ’ বলতেন এবং হাঁচির জবাব দিতেন।
রোগীর সেবা করতেন
নিজ এলাকায় কেউ অসুস্থ হলে তিনি পায়ে হেঁটে তার বাড়ি যেতেন। অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করে রোগীর সেবা যতœ করতেন এবং কপালে হাত রাখতেন। সান্তনা দিয়ে তার আরোগ্যের জন্য দোয়া করতেন। অমুসলিম রোগীদেরও সেবা শুশ্রষা করতেন।
নবীজির হাস্য-রসিকতা
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাঝে মাঝে বাস্তবতার নিরিখে কৌতুক করতেন। তিনি একদা জনৈক সাহাবীকে বললেন, ‘ওহে দুই কান ওয়ালা।’ তিনি জনৈক বৃদ্ধা মহিলাকে বললেন, ‘কোন বৃদ্ধা মহিলা জান্নাতে যাবে না।’ একথা শুনে বৃদ্ধা কাঁদতে শুরু করল। রাসূলুল্লহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, বৃদ্ধারা যুবতী হয়েই জান্নাতে যাবে । তিনি মুচকি হাসতেন। কাঁদার সময়ও শব্দ করে কাঁদতেন না।
পরিচ্ছন্নতায় গুরুত্বারোপ
পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাকে ঈমানের অঙ্গ বলেছেন নবীজি সা.। তিনি নিয়মিত গোসল করতেন এবং সাহাবিদের পরিচ্ছন্নতার প্রতি গুরুত্বারোপ করতেন । তিনি নাক পরিস্কার করতেন বা হাতে । প্রাকৃতিক প্রয়োজন পূরণের পর বাম হাতে পানি খরচ করতেন ।
রাতের শুরু অংশে ঘুমাতেন
জামাতে ইশার নামাজ আদায় করার পর সাহাবিদের বিদায় দিয়ে নিজ ঘরে যেতেন । রাতের শুরু অংশে ঘুমিয়ে পড়তেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিছানায় থাকত সুরমাদানী , কাঁচি, মেসওয়াক, চিরুনী , তেলের বোতল, আয়না এবং ছোট কাঠ যা দ্বারা তিনি গা চুলকাতেন । তিনি উজু অবস্থায় ডান কাত হয়ে কিবলার দিকে মুখ দিয়ে শয়ন করতেন । সেই সময় তিনি ‘আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া’ পাঠ করে সুরা ইখলাস, সূরা ফালাক ,সূরা নাস্ পরে দুই হাতে ফুঁ দিয়ে সারা দেহে স্পর্শ করতেন । এই আমল তিনবার করতেন । হে আল্লাহ! নবী মুহাম্মদ সা. এর মতো জীবন ধারণের তাওফিক দান করুন আমাদের।
MY FACEBOOK
YOUTUBE CHEENEL

পৃথিবী কাঁপানো বিখ্যাত সেই ব্যক্তির করুণ পরিণতি


এই বিখ্যাত মনিষীর কাহিনী পড়ে আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। হায় মানব জীবন। ১৯৬১ সালে পুরো ভারতবর্ষে মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম। এরপর ১৯৬৩ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া থেকে মাত্র দুবছরের মাঝে গণিতে মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করে ১৯৬৯ সালে গণিতে পিএইচডি। Reproducing Kernels and Operators with a Cyclic Vector- এর জনক হিসাবে স্বীকৃতি। ১৯৬৯ সালেই নাসার গবেষক হিসাবে যোগদান করে ১৯৭৩ সালে দেশ সেবার মহানব্রত নিয়ে ফিরে আসেন ভারতে। নাসা’তে উনার অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য বলা হয়েছিলো- গণিতে যদি কোনো নোবেল পুরস্কার থাকতো তবে সেটা উনারই প্রাপ্য হতো। আইআইটিসহ ভারতের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতায় নিজেকে নিয়োজিত করেন। তারপর শুরু হতে থাকে ধীরে ধীরে উনার মানসিক ভারসাম্য হীনতা। স্ত্রী, ঘর ,সংসার সবকিছু থেকে আলাদা হয়ে যান। ১৯৮৮ সালের পর থেকে একেবারেই নিঁখোজ । কারো সাথে কোনো যোগাযোগ নেই। কেউ জানেনা উনি বেঁচে আছেন নাকি মারা গেছেন।
তারপর, ১৯৯২ সালে উনাকে পাওয়া যায় গৃহহীন হয়ে বিহারের রাস্তার ফুটপাথে অর্ধউলঙ্গ হয়ে শুয়ে আছেন। কোনো কথা নেই, কাউকে চিনেন না। গণিতের অসংখ্য সূত্র যিনি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা মুহুর্তেই বলে দিতে পারতেন- সেই বিদ্বান, মনিষী, গণিত বিজ্ঞানী নিজের নামটিও আর বলতে পারেননা। শুধু ভারত নয় , ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে উনি একনামে পরিচিত গণিত বিজ্ঞানী হিসাবে -Dr.Vashishtha Narayan Singh| বিহারে যখন উনাকে ভবঘুরে অবস্থায় পাওয়া যায় তখনকার এই ছবি- পুরো ভারতবর্ষের মানুষ বিশেষকরে শিক্ষিতজন উনার এই ছবি দেখে চমকে ওঠেছিলো। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় হেডলাইন হয়। পাটনার এক ঘরে এখন তিনি বলতে গেলে একেবারে একাকী জীবন যাপন করেন। এবার, একবার কল্পনা করে দেখুন মানুষের কীসের এতো অহঙ্কার, কীসের এতো গৌরব। এই রকম জীবন্ত একটা দৃষ্টান্ত থেকে যদি শিখার কিছু না থাকে তবে আমাদের চেয়ে হতভাগা আর কেউ নেই। নিমিষেই সবকিছু চূর্ণ হয়ে যায়। আমি যা বলি আমার- আসলেই কি এসব কিছু আমার!
my facebook
youtube channel

Wednesday, December 23, 2015

“চিনচিনিয়ে বুকে ব্যাথা”


চিনচিনিয়ে বুকে ব্যাথা-নারীর জন্য ,এটা পুরুষপ্রজাতি প্রাণীদের সেই পুরানো রোগ। সেই আধিযুগ থেকে শুরু, আজ সভ্যযুগের পুরুষের চিনচিনিয়ে বুকে ব্যাথা করার ক্ষেত্রে কোনরুপ পরিবর্তন হয়নি তবে হয়েছে চিনচিনিয়ে বুকে ব্যাথার আধুনিকায়ন।
চিনচিনিয়ে বুকে ব্যাথা করাটা পুরুষের কথন থেকে শুরু সেটা গবেষনার বিষয় ।তবে যখন একটি ছোট্র ছেলে খেলার ছলে বুঝতে পারে পাশের বাড়ির তার সমবয়সি ছোট্র মেয়েটির ... See More

Top 50 Richest Man in Bangladesh in 2015


25It is examined that in 2013-14, according to the income statements of the rich people of the country’s top 50 list where found 27 people are worth of more than net Tk 100 crore. The number of worth of net Tk 50 crore is more than 46. This information has been out by the Internal NBR Resources Division.This is notify that after deleting the liabilities from the asset which is existing money called net asset. The top 50 list are as follows:
1)
Shawkat Ali Chowdhory Director of EasternBank TK 2,750,000,000.00 2)
Saiful Islam Navan Group 2,700,000,000.00 3)
Sadat Subhan Bashundhra Group 2,050,000,000.00 4)
Moazzem Hossain Hosaf Group 2,000,000,000.00 5)
Salman F. Rahman Beximco Group 1,650,000,000.00 6)
Afroza Begum 1,580,000,000.00 7)
Safuan Subhan Bashundhra Group 1,550,000,000.00 8)
S. K. Bashir Uddin Akij Group 1,400,000,000.00 9)
S. K. Jamil Uddin Akij Group 1,400,000,000.00 10)
S. K. Jasim Uddin Akij Group 1,400,000,000.00 11)
Sheikh Shamim Uddin Akij Group 1,400,000,000.00 12)
Sheikh Nasir Uddin Akij Group 1,400,000,000.00 13)
M. A. Khaleque Director of PrimeBank 1,400,000,000.00 14)
Sohel F. Rahman Beximco Group 1,370,000,000.00 15)
Manjurul Islam 1,350,000,000.00 16)
Anower Hossain 1,300,000,000.00 17)
Nazrul Islam Majumder Nasa Group 1,300,000,000.00 18)
Ahsan Khan Chowdhory Pran Group 1,250,000,000.00 19)
Md. Saiful Alam S. Alam Group 1,200,000,000.00 20)
Md. Jahirul Islam Chowdhory 1,200,000,000.00 21)
Md. Mosaddeque Ali NTV 1,100,000,000.00 22)
Hazi Younus Ahmed 1,070,000,000.00 23)
Golam Dostogir Gazi Gazi Group 1,050,000,000.00 24)
Morshed Alam 1,000,000,000.00 25)
Abdul Matlum Ahmed Nitol-Niloy Group 1,000,000,000.00 26)
Md. Faruque 960,000,000.00 27)
Md. Hanif 950,000,000.00 28)
Abdul Karim Orion Group 900,000,000.00 29)
Jahangir Alam Khan 880,000,000.00 30)
Md. Amanullah 860,000,000.00 31)
M. Moazzem Hossain 810,000,000.00 32)
Mehdadur Rahman 810,000,000.00 33)
Syed Hossain Chowdhory 760,000,000.00 34)
Mejor General (Ret) AmjadKhan Chowdhory Pran Group 750,000,000.00 35)
Motiur Rahman 720,000,000.00 36)
Abdus Salam 700,000,000.00 37)
Aziz Al Mahmud 680,000,000.00 38)
Monowara Begum 670,000,000.00 39)
Kutub Uddin Ahmed Envoy Group 670,000,000.00 40)
Salma Haque 640,000,000.00 41)
Mizanur Rahman 640,000,000.00 42)
Md. Nur Ali Unique Group 600,000,000.00 43)
Nasif Siqder 600,000,000.00 44)
Nazrul Islam Shawpan 590,000,000.00 45)
Abdus Salam Murshedi Envoy Group 580,000,000.00 46)
Md. Younus 500,000,000.00 47)
Ragib Ali Chairman of Southeast Bank 500,000,000.00 48)
Josna Begum 440,000,000.00 49)
Manjur Morshed Khan 420,000,000.00 50)
Azim Uddin 400,000,000.00

Saturday, December 12, 2015

পিপঁড়া , ফেসবুক ও আমরা

‘বিশাল সৈন্যবাহিনী দেখে পিপঁড়াদের দলপতি আরেক পিপড়াকে বলল সবাইকে খবর পাঠাও আর সতর্কৃ থাকার নির্দেশ দিলেন যে, ভূলেও যাতে এদের সামনে কেউ না পরে’।এটা আমার কাল্পনিক একটা গল্প।যেখানে পিপঁড়ারা কথা বলছে অপরের সাথে।যেটা হাস্যকর কারন পিপড়া আবার কথা বলে কিভাবে?
পবিত্র কোরআনের সূরা নামল্(বাংলা উচ্চারন)-এ বলা হয়েছে হযরত সোলায়মান আ:)এর বিশাল সৈন্যবাহিনী দেখে এক পিপড়া বলল “তোমরা তোমাদের গৃহে প্রবেশ কর যেন সোলায়মান ও তার বাহিনী তাহাদের অজ্ঞাতসারে তোমাদিগকে পদতলে পিষিয়া না ফেলে” এটা কোন গল্প না।পবিত্র কোরআনের বাণী।তাহলে কোরআন শরীফে এসব রুপকথার গল্প কেন? পবিত্র কোরআনের কোন বাণীই কল্পকথা নয়। আমরা সাধানত মানুষজাতীর পরে জ্বীন জাতিকে স্থান দিয়ে থাকি।জ্বীণ হল মানুষের মত আরেকটা জাতি যারা অদৃশ্য অবস্থায় থাকে আর শুধুমাত্র আল্লাহতায়ালার ইবাদত করে।কুরআনশরীফে তা বলা হয়েছে।অথচ কিছু কবিরাজ হুজুরেরা জ্বীনদের দিয়ে পুত্র সন্তান লাভ, লাউ চোর অথবা মোবাইল বা ল্যাপটপ চোর ধরার কাজে ব্যাবহার করে অথচ একটা সুই কেন হারিয়ে যাওয়া বিরাট হাতি বের করারও ক্ষমতা জ্বিনদের নেই।আমরা সেই সব হুজুরদের বিশ্বাস করি যাদের মসজিদ আর নামাজের সাথে ভালো যোগেযোগ নেই। ধার্মিক হুজুরেরা মলমপার্টির সাথে তুলনা করে এদের।জ্বীনদের বশ করানের সে যুগও নেই,সে মানুষও নেই।
আচার আচরনের দিক থেকে মানুষের সাথে যে প্রাণীটি সবচেয়ে কাছাকাছি সেটি হল পিপড়া।তারা মানুষের মত কথা বলে,হাসে,কাঁদে।তারা আমাদের মত নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট কাজ করে থাকে সমাজবদ্ধভাবে।তাদেরও আছে বাজার,নেতা,শ্রমিক,ম্যানেজার বা অন্যান্যগুলো।সবচেয়ে অদ্ভুদ বিষয় হল তাদের যোগাযোগ ব্যাবস্তা মানুষের চেয়েও অনেক উন্নত অথচ তাদের মোবাইল, ফেসবুক,ভাইবার,মেচেন্জার নেই। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল তারা মৃত পিপড়াদের আমাদের মত কবর দেয়।বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে বন্ধুরা?বা বিশ্বাসই করেননি।কারন এটা আমি বলেছি।আর যদি কোন ক্লিন সেভ করা হুজুর জ্বিন ডেকে এনে বলত তাহলে সে অদৃশ্য বক্তার কথা চোখবুজে বিশ্বাস করে নিতেন।
টমাস প্রিস বিখ্যাত প্রানীবিজ্ঞানী, ১৮০০ শতকে যিনি পিপড়াদের উপর গবেষণা করতে গিয়ে অবাক করা এসব তথ্য পেয়েছে।যা তাকে পর নোবেল পুরষ্কার এনে দিয়েছে।এবার মনে হয় বিশ্বাস হচ্ছে বন্ধুরা।অথচ এ বিশ্ময়কর তথ্য ১৪০০শত বছর আগে কুরআন শরীফে বলা হয়েছে পিপড়াদের নিয়ে।
যোগাযোগ ব্যাবস্থায় আমরা মানুষেরা চরম ভার্চুয়াল হয়ে গেছি।ফেসবুকব,ভাইবার,মেছেন্জার বা অন্যান্য মাধ্যম ছাড়া আমরা অচল মনে করি।কিন্তু সত্যিই কি তাই? সরকার এগুলো সাময়িক বন্ধ করছেল এতে সরকারের মন্ডুপাত করছি আমরা।অথচ এগুলো ব্যাবহার না করার ফলে আমরা আমাদের মা,বাবা, পরিবার বা পরিচিতজনদের বেশি সময় দিতে পেরেছি ফেসবুকে পরে না থেকে।সবক্ষেত্রেই তাই হয়েছে।এতে ওদের সাথে মনের যোগাযোগটা বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুন।আর এটাই হল সবচেয়ে বড় যোগাযোগ।পিপড়ারা নিজেদের মথ্যে যোগাযোগ ব্যাবস্থায় তাই করে।তা্ই মানুষের থেকে এরা হাজারগুন উন্নত।গবেষনায় এও বলা হয়েছে যে মানুষ যে হারে ভার্চৃয়াল যোগাযোগ করছে এতে পিপঁড়াদের থেকেও হাজারগুন পিছিয়ে পরছি।অথচ আমরা শ্রে্ষ্টজাতি।
আমাদের ভার্চৃয়াল যোগাযোগ হবে আল্লাহতায়ালার সাথে ফেসবুক,ভাইবার,মেসেন্জার,টেংগো,ইমো্,স্কাইপ হবে নামাজ।নামাজের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর সাথে কথা বলব,যোগাযোগের মূলকেন্দ্রস্থল হবে মসজিদ।আর তা না হলে জ্বিনজাতি আর পিপড়ার কাছে পরাজয়ের মত অন্যান্য সব ক্ষেত্রে আমরা মুসলমানরা পিছিয়ে পড়ব যা আজকের সময়ে প্রমাণিত হচ্ছে আরও হবে।
FACEBOOK
YOUTUBE CHANNEL অতিথি

Wednesday, December 9, 2015

5 লোভনীয় ও আকর্ষণীয় অজানা পেশা!


সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের কেরিয়ারের ধারণা পাল্টাচ্ছে। বিগতদিনে কেরিয়ারের কোনও অস্তিত্বই ছিল না, এখন তার জয়জয়কার। আবার অনেক পুরনো কেরিয়ার নতুন করে সাজছে। অনেকের অজানা আধুনিক পাঁচটি কেরিয়ারের কথা৷ যে পেশায় দাম দিন দিন বাড়ছে, সঙ্গে মিলছে মোটা অঙ্কের বেতন!
১. ট্রান্সলেটর
এখন গ্লোবালাইজেশনের যুগ। তাই এক ভাষার লেখা কিংবা কথা অন্য ভাষায় ভাষান্তর করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক্ষেত্রে নির্ভুলভাবে ভাষান্তর যারা করতে পারেন, তাদের অত্যন্ত ভালো চাহিদা রয়েছে। সহজে এই কাজটি শেখা যায় না। এজন্য প্রয়োজন হয় যথাযথ শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতার। বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান, বিদেশি দূতাবাস, মাল্টিন্যাশনাল প্রতিষ্ঠানে চাহিদা বাড়ছে ট্রান্সলেটরের।
২. বিজ্ঞাপন প্রফেশনাল
বিজ্ঞাপন ইন্ডাস্ট্রির কদর দিন দিন বাড়ছে। এই অবস্থায় বিজ্ঞাপনের নানা কাজে জড়িত মানুষের চাহিদা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। শুধু টিভি ও প্রিন্ট মিডিয়া নয়, অনলাইনসহ আরও নানা ক্ষেত্রে বাড়ছে বিজ্ঞাপন প্রফেশনালদের কদর। বিজ্ঞাপনের এই বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে যারা প্রবেশ করবে, কিছুটা অভিজ্ঞ হলেই তাদের ভালো বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিজ্ঞাপন প্রফেশনালদের কাজের জন্য মিডিয়া প্ল্যানিং অ্যান্ড বায়িং, প্রোডাকশন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ইভেন্টস অ্যান্ড অ্যাক্টিভেশন, চ্যানেল মার্কেটিং, রেডিও, পিআর ইত্যাদি ছাড়াও বহু ক্ষেত্র রয়েছে।
৩. অ্যাকচুয়ারি
বিমার ঝুঁকি বিষয়ে হিসাব করার কাজ করে এ পেশাজীবীরা। এই ধরনের ব্যক্তিরা মূলত তাদের অঙ্ক কষার দক্ষতা ব্যবহার করে সম্ভাব্যতা, ঝুঁকি ইত্যাদি নির্ণয় করে। তাদের নির্ণীত এই ঝুঁকির মাত্রা প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে বিমার প্রিমিয়াম ও অন্য আর্থিক বিষয়গুলো নির্ণয় করে। এটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণেও কাজে লাগে।
৪. আইটি প্রোগ্রামার
অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামার কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ ও সংশোধন করেন। তারা সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনের কোডগুলি লেখেন। এ কাজের জন্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ও অন্য সফটওয়্যারগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানা থাকতে হবে। পাশাপাশি বিশ্লেষণী ও যুক্তি ক্ষমতা থাকা আবশ্যক। কাজ ঠিকঠাক শিখতে পারলে এই ক্ষেত্রে কাজ করে বিপুল অর্থ আয় করা সম্ভব।
৫. ভেটেরিনেরিয়ান
প্রাণীদের নানা রোগের চিকিৎসায় ভেটেরিনেরিয়ানরা কাজ করেন। এক্ষেত্রে চিকিৎসায় আপনাকে প্রাচীন ধ্যান-ধারণা নয়, আধুনিক নানা পদ্ধতির সমন্বয় করতে হবে। আর এই কাজে সাফল্য পেতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। সঠিকভাবে কাজটি আয়ত্ব করতে সক্ষম হলে, যে কেউ যথেষ্ট অর্থ আয় করতে পারবে। পাশাপাশি প্রাণীসেবা করার সাধ থাকলে তাও মিটিয়ে নিতে পারবেন।

Tuesday, December 8, 2015

গ্যাসের সমস্যা ওষুধ খেয়ে না কমিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে কমান


ওয়েব ডেস্ক: গ্যাসের সমস্যায় আমরা কম বেশি সকলেই ভুগি। বেশিক্ষণ কিছু না খেয়ে থাকলেই গ্যাস হয়ে যায় আমাদের পেটে। তার থেকে শুরু হয় বুকে পেটে ব্যথা, মাথা ধরা, গা বমি ভাব ইত্যাদি। অনেকের আবার গ্যাসের সমস্যা থেকে গ্যাস্টিকও হয়ে যেতে পারে। কখনও বেশি তেল জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে গ্যাস হয়ে যেতে পারে। তাই যারা গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন তারা কোনও মশলাদার কোনও খাবার খাওয়ার আগে গ্যাসের ওষুধ খেয়ে তবেই খাবার খান। তবে সব সময় গ্যাসের ওষুধ খেয়ে খাবার খেলে কয়েক বছর বাদে আর কোনও ওষুধই শরীরে গিয়ে কাজ করতে পারে না। তাই ওষুধ খেয়ে গ্যাস ঠিক না করে প্রাকৃতিকি উপায়ে গ্যাসের সমস্যা দূর করে নেওয়াটাই সব থেকে ভালো...
আদা
গ্যাস-অম্লের জন্য আদা খুবই উপকারি। ২০০৮ সালে ইউরোপিয়ান জার্নাল অফ গ্যাসট্রোএনটেরেলজি এন্ড হেপ্যাটোলজিতে প্রকাশিত হয়েছে একটি তথ্য। যে আদা খাওয়ার ফলে হজম খুব তাড়াতাড়ি হয়। পেট যদি খুব তড়াতাড়ি খালি হয়ে যায় তাহলে সেই খালি পেটে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই মশলাদার অথবা ভারী কোনও খাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা আগে এক কুঁচি আদা খেয়ে নিলে আর কোনও সমস্যাই থাকবে না।
রসুন
রসুন গ্যাসের জন্য খুবই উপকারি। রসুন শুধুমাত্রই খাবারে অন্য স্বাদ আনে না। এছাড়া এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে যা হজম করতে সাহায্য করে।
জিরা
যে কোনও খাবারে অল্প একটু জিরে গুঁড়ো দিলে খাবারের স্বাদ পরিবর্তনের সঙ্গে ভালো হয়ে যাবে গ্যাসের সমস্যাও।
তুলসী পাতা
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস জলে তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে গ্যাসের সমস্যা দূর করা যায়। এছড়াও এই পাতার রস খেলে খুব তাড়াতাড়ি রোগাও হওয়া যেতে পারে।
মেনথল
মেনথল গ্যাসের সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি দূর করতে পারে। চায়ের সঙ্গে মেনথল মিশিয়ে খেলে গ্যাসের পাশাপশি হজম খুব সহজে এবং শরীর বেশ সতেজ লাগে।
YOUTUBE CHANNAL

Monday, December 7, 2015

জানেন কি স্যার ডন ব্র্যাডম্যান তাঁর গোটা টেস্ট কেরিয়ারে মোট কতগুলো ছক্কা মেরেছেন?


ওয়েব ডেস্ক: স্যার ডন ব্র্যাডম্যান তাঁর টেস্ট কেরিয়ারে গড় রেখেছিলেন ৯৯.৯৪! শেষ ইনিংসে মাত্র ৪ রান করতে পারলেই তাঁর গড় ১০০ হতো! কিন্তু করতে পারেননি। শেষ ইনিংসে করেছিলেন ০।
টেস্ট কেরিয়ারে খেলেছিলেন ৫২ টি ম্যাচ। মাত্র ৮০ টি ইনিংসে ব্যাট হাতে নেমেই করেছিলেন ৬৯৯৬ রান। আর সেঞ্চুরির সংখ্যা ছিল ২৯ টি। এগুলো তো সবাই জানেন। মানে খুবই চর্চিত বিষয়।
কিন্তু জানেন কি, স্যার ডন ব্র্যাডম্যান তাঁর গোটা টেস্ট কেরিয়ারে ঠিক কতগুলো ছক্কা মেরেছেন? উত্তরটা শুনলে একটু অবাকই হবেন। কারণ, স্যার ডন তাঁর ৫২ টি টেস্টে ব্যাট হাতে নেমে মেরেছিলেন মাত্র ৬ টা ছয়!
রান করেছেন প্রায় ১০০ গড় রেখে। কিন্তু এই যদি তাঁর ওভার বাউন্ডারির সংখ্যা হয়, তাহলে কি আজ পারতেন টি-২০ ক্রিকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে? এই প্রশ্নটা যে থেকেই গেল।
YOUTUBE CHANNEL