<span class='st_sharethis_large' displayText='ShareThis'> </span> <span class='st_facebook_large' displayText='Facebook'> </span> <span class='st_twitter_large' displayText='Tweet'> </span> <span class='st_linkedin_large' displayText='LinkedIn'> </span> <span class='st_pinterest_large' displayText='Pinterest'> </span> <span class='st_email_large' displayText='Email'> </span> Elias ahmed Chondon: February 2015

Friday, February 13, 2015

ফাগুনের আগুনে তপোবনের মাঝে

উত্তর ও পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে যে বাংলা মাসের নাম সে মাস খুব অদ্ভুদ। খুব অদ্ভুদ তার আচরন।
বহুরুপি এ মাসে কোন এক বালক,কোন এক খুব পরিচিত, কোন এক নদীর ধারে, রাজহংসীর প্রণয় দেখে
তার কথা ভেবে ভেবে সময় কাটাবো। কেউ ফাগুনের মোহনায় ইট-পাথরের ছোট্ট কামরায় নয় রাজপথের খোলা আকাশে ভালোবাসার বেলুন উড়াবো।হয়তবা কেউ তাকিয়ে তাকবে একবার যদি সে আসে-তাকিয়ে থাকতে থাকতে কোন একবার হয়ত..................।


তুমি আমি একটু একটু দুরত্বে তবুও পাশা-পাশি হাটা, নতুন শাড়ি পরেছ বলে তোমার লাজুকতা, আর তোমার চপলতায় মুখরিত হত নতুন নতুন হয়ে উটা, নতুন নতুন সব পাতা। বড় অদ্ভুদ লাগে আজ ফাগুনের আগুনে যখন উত্তরা বাবুরা আর উত্তরা দেবীরা তাদের জীবনের প্রথম স্বপ্নকে হয়ত কারো হাতে সপে দিয়ে নিজেকে রাঙ্গাবে নতুন করে।

কোনো নিষিদ্ধ দেহ খেলায় নয়, নাম না জানা কোন এক ফুলের কাছে তোমার নামে ভালোবাসার আলোয়
অষ্টাদশী কপোত-কপোতী হব। হতে দোষ কি বল? একটু সময় না হয় বেশি চলে গেছে,অভিমাণের রুপটাকে ফাগুনের রুপে আর রাগগুলিকে ফাগুনের আগুনে পুড়িয়ে চল আরেকটি ফাগুনের অপেক্ষায়। যেখানে আবার এক সাথে সাথক হব,গায়ক হব,হব স্টুপিড।হতে দোষ কি?কারন আজ ফাল্গুন।

ফুল ফোটক আর না ফুটুক তবুও ত তুমি তোমার খোপাতে ফুল গোচবে।আজ যে দোষে হব আমি দোষী সে দোষে তমিও হও দোষী।না হয় তুমি থাকিয়ে থাকবে, না হয় আমি আবার পিছন দিকে, কোন এক পিছু টানে।

ফাগুন যে আসে সমর্পন আর বিসর্জনের জন্য। দোষ কি ফাগুনের,ফাগুন যে আসবেই আসবেই।
                                                                                                                                           .........অতিথি
https://www.facebook.com/elias.ahmed.733/posts/789669931098816:0
 http://www.somewhereinblog.net/blog/HEART4HEART

Monday, February 9, 2015

কারন তারা ম্যাডামের ছেলে মেয়ে অথবা নাতনি

জাহিয়া ও জাফিয়া মালয়েশিয়ার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত৷হরতালের মাঝে বাংলাদেশ ত্যাগ করেছেন সদ্য প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী ও দুই মেয়ে৷ মালয়েশিয়ায় স্কুলে পরীক্ষা থাকায় তাদের এই প্রস্থান৷

দেশের ১৫ লাখ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বেগম খালেদা জিয়ার কাছে গুরুত্ব পায় না৷ কারণ তাদের সন্তানরা পরীক্ষার জন্য মালয়েশিয়া উড়ে যায়৷ সেখানে পেট্টোল বোমার আতঙ্ক নেই৷ পরীক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তা নেই৷ নিজের সন্তানদের নিরাপদে দূরে রেখে তারা দেশের সন্তানদের জীবনকে, ভবিষ্যৎকে আগুনে পুড়িয়ে দগ্ধ করেন৷

অথচ বাংলাদেশে যারা এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে তাদের বেলায়, ‘‘কিসের পরীক্ষা কিসের কি, আগে আইনের শাসন৷''

‘‘শেখ হাসিনার ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনি, বোন, ভাগ্নে সব বিদেশে কেন? নিজেদের নিরাপত্তার জন্য৷

দুই নেত্রীর কারণে আমাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষা দিতে পারে নাই, কিন্তু তাঁদের ছেলে-মেয়েরা ঠিকই লেখাপড়া করতেছে৷''

অপর দিকে মন্ত্রীদের কোনো সমস্যা নাই৷ কারণ দেশটা কারো বাবার, কারো স্বামীর৷ সব দোষ সাধারণ জনগণের৷ তাই পরীক্ষা হোক বা না হোক, তাঁদের কোনো কিছু যায় আসে না৷''

এ দেশে আমার জন্ম, তাই আমি এ দেশেই বেঁচে থাকার অধিকার চাই, ভালোভাবে রাস্তায় হাঁটতে চাই৷ আমি আর ককটেলের গন্ধ শুকতে চাই না, চাই শুধু একটু শান্তি৷ সরকারের কাছে আমাদের কি এই বেঁচে থাকার দাবিটাও করতে পারি না? আর কত লাশ হলে এই লাশের মিছিল বন্ধ হবে? আর কত বোন বিধবা হলে এই নোংরা রাজনীতি বন্ধ হবে? এই রাজনীতি কি জনগণের জন্য? নাকি নিজেরদের ক্ষমতা দখলের, না শুধু আমাদের শোষণ করার জন্য?
https://www.facebook.com/HridoyHridoyErJonnoOtiti?ref=hl