<span class='st_sharethis_large' displayText='ShareThis'> </span> <span class='st_facebook_large' displayText='Facebook'> </span> <span class='st_twitter_large' displayText='Tweet'> </span> <span class='st_linkedin_large' displayText='LinkedIn'> </span> <span class='st_pinterest_large' displayText='Pinterest'> </span> <span class='st_email_large' displayText='Email'> </span> Elias ahmed Chondon: February 2016

Wednesday, February 24, 2016

কন্যা সন্তান জন্মালে লাগানো হয় ১১১টি গাছ


বিশ্বজুড়ে প্রতিনিয়ত শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ, ইভটিজিংয়ের ঘটনার মধ্যে ভারতের রাজস্থানের একটি গ্রামে শুরু হয়েছে এক অনন্য প্রথা। সেই গ্রামে কন্যা সন্তানের জন্ম হলে রীতিমতো উৎসব পালন করা হয়। তৎক্ষণাৎ লাগানো হয় ১১১টি গাছ।
গ্রামটির নাম পিপ্লান্ত্রি। রাজস্থানের রাজসমা- জেলায় অবস্থিত এই গ্রাম। সেখানে কন্যা সন্তান জন্মালে ১১১টি গাছ লাগানো হয়। গ্রামের মানুষ নিজে থেকেই বেটি বাঁচাও প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে। গ্রামবাসীর মতে, কন্যা ভ্রূণ হত্যা রোধ করার এ এক অভিনব প্রয়াস।
কন্যা সন্তানদের সংরক্ষণের পাশাপাশি বটবৃক্ষের সংরক্ষণও যে গুরুত্বপূর্ণ, আর কেউ না জানুক, গ্রামের নিরক্ষর লোকগুলো তা বিলক্ষণ জানে। উদ্যোগটি নিয়েছে সেখানকার গ্রাম পঞ্চায়েত। বিগত ৬ বছর ধরে চলে আসছে এই প্রথা। বাড়ির মেয়েদের বেড়ে ওঠার সঙ্গে বেড়ে ওঠে গাছগুলোও। নিম, আম, আমলা প্রভৃতি গাছ লাগানো হয়েছে সারি বেঁধে। প্রত্যেক বছর প্রায় ৬০টিরও বেশি কন্যা সন্তান জন্মায় সেই গ্রামে। এখনই রুক্ষ রাজস্থানের এই গ্রামটি ভরে গেছে সবুজ গাছে।
মরুভূমির মধ্যে যেমন কখনওসখনও কয়েক ফোঁটা জলের উপস্থিতি পাওয়া যায়, ঠিক তেমনই গাছপালাহীন রাজ্যটিতে এমন একটি গ্রামও আছে যা বাকিদের চেয়ে সতন্ত্র। সেখানে কন্যা জন্মানে বাড়ির লোকে হাঁহুতাশ করে মরে না। শোক করে না। বরং কন্যাকে কোলে নিয়ে খুঁজে বেড়ায় নরম মাটি। ১১১টি বীজ পোঁতে কন্যার মুখে মিষ্টি হাসি ফোঁটাবে বলে। মেয়েদের উপযুক্ত বয়সের আগে যাতে বিয়ে না দেওয়া হয়, সেদিকেও বাবা-মাকে সচেতন করার গুরুদায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে গ্রাম পঞ্চায়ত। একইসঙ্গে মেয়েদের পড়াশোনার সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে গ্রামটিতে। গ্রামের সার্বিক উন্নতির জন্যই এই সিদ্ধান্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের।
FACEBOOK

Monday, February 15, 2016

জেনে নিন এশিয়া কাপের ক্রীড়াসূচি


সামনেই টি২০ বিশ্বকাপ। না, না, ভুলে যাবেন না, এর মধ্যে রয়েছে এশিয়া কাপ। কিন্তু কবে থেকে শুরু। কবে কার খেলা, কিছুই তো জানা নেই। তাই আপনাদের জন্য এশিয়া কাপের সূচি দেওয়া হল।
১৯ ফেব্রুয়ারি - কোয়ালিফাইং গ্র্রুপ, আফগানিস্থান বনাম ইউনাইটেড আরব এমিরেটস
১৯ ফেব্রুয়ারি - কোয়ালিফাইং গ্র্রুপ, হংকং বনাম ওমান
২০ ফেব্রুয়ারি - কোয়ালিফাইং গ্র্রুপ, আফগানিস্থান বনাম ওমান
২১ ফেব্রুয়ারি - হংকং বনাম ইউনাইটেড আরব এমিরেটস
২২ ফেব্রুয়ারি - কোয়ালিফাইং গ্র্রুপ, আফগানিস্থান বনাম হংকং
২২ ফেব্রুয়ারি - কোয়ালিফাইং গ্র্রুপ, ওমান বনাম ইউনাইটেড আরব এমিরেটস
২৪ ফেব্রুয়ারি - ভারত বনাম বাংলাদেশ - মীরপুর
২৫ ফেব্রুয়ারি - শ্রীলঙ্কা বনাম যোগ্যতা নির্ণায়ক দল, - মীরপুর,
২৬ ফেব্রুয়ারি - বাংলাদেশ বনাম যোগ্যতা নির্ণায়ক দল, - মীরপুর,
২৭ ফেব্রুয়ারি - ভারত বনাম পাকিস্তান, মীরপুর,
২৮ ফেব্রুয়ারি - বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা, মীরপুর,
২৯ ফেব্রুয়ারি - পাকিস্তান বনাম যোগ্যতা নির্ণায়ক দল, মীরপুর,
১ মার্চ - ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা, মীরপুর,
২ মার্চ - বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, মীরপুর,
৩ মার্চ - ভারত বনাম যোগ্যতা নির্ণায়ক দল, মীরপুর,
৪ মার্চ - পাকিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কা, মীরপুর,
৬ মার্চ - ফাইনাল - মীরপুর,
এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দল: মাশরাফি বিন মর্তুজা, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, নুরুল হাসান সোহান, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, আরাফাত সানি, মুস্তাফিজুর রহমান, আল আমিন হোসেন, তাসকিন আহমেদ ও আবু হায়দার রনি।
FACEBOOK

Wednesday, February 10, 2016

বাজারে দ্বিমুখী চার্জিং ডাটা ক্যাবল!


একইসঙ্গে অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস চার্জ দেয়া যাবে একটি ক্যাবলের মাধ্যমে। আর এই সুবিধা নিয়ে এলো দেশের শীর্ষ প্রযুক্তি পণ্য-সেবা দাতা প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার সোর্স। বাজারে আনলো ইউএসবি পোর্ট সুবিধার দ্বিমুখী চার্জিং ক্যাবল প্রোলিংক-পিইউসি ৫০০। ডাটা ক্যাবলটির বহির্মুখী পোর্টের একটিতে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইসের জন্য ৫ পিনের মাইক্রো ক্যাবল এবং অপরটিতে ৮পিনের মাইক্রো ক্যাবল নিশ্চিত করেছে আইওএস চালিত আধুনিক মোবাইল ডিভাইসের চার্জিং ও ডাটা স্থানান্তর সুবিধা। এক মিটার দীর্ঘ জটমুক্ত তারের উভয় পোর্টেই রয়েছে ধূলিনিরোধক ব্যবস্থা ডাস্ট ক্যাপ। প্রাযুক্তিক সুবিধার পাশাপািশ ফ্যাশনেও এগিয়ে আছে ডাটা ক্যাবলটি। সাদা, কালো, নীল, সবুজ, হলুদ ও গোলপী রঙের পরিবেশবান্ধব ও দুর্ঘটনার ঝুঁকিমুক্ত প্রযুক্তির প্রোলিংক ডাটা ক্যাবলের দাম ৬০০ টাকা।

১৫ ঘণ্টা মর্গে, কবরে দেয়ার ঠিক আগে কেঁদে উঠল শিশু


ডাক্তারসাহেব বলে দিয়েছেন, ‘প্রাণ নেই’!
তার পর গোটা একটা রাত সে ছিল মর্গে! আরো ঠিকঠাক ভাবে বলা হলে, ১৫ ঘণ্টা। যে মর্গের তাপমাত্রা শুনলে ভয়ে আমার-আপনার হাড় জমে যাবে! শূন্যের ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে। সকাল হতে যখন তাকে কবর দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেই সময়েই হঠাৎ ধুকপুক করে উঠল সেই একরত্তি দেড় মাসের শিশু কন্যার বুক। তার দেহে প্রাণ ফিরে এলো! কোনো কল্প-কথা নয়। বুজরুকি নয়। একেবারে সত্যি।এই ঘটনাটা ঘটেছে পূর্ব চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশের পানানে। গত শুক্রবারে।
স্থানীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেল ওই খবর দিয়ে জানিয়েছে, কবর-স্থানের কর্মীরা যখন ওই শিশুটিকে কবর দেয়ার তোড়জোড় করছিলেন, তখন হঠাৎই সেই শিশুটি কেঁদে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে তারা খবর পাঠান শিশুটির বাবা, মাকে। তারা ছুটতে ছুটতে আসেন। শিশুটিকে নিয়ে যান একটি হাসপাতালে। সেখানে তাকে রাখা হয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে।শিশুটিকে দেখে চোখ একেবারে ছানাবড়া হয়ে গিয়েছে পানান হাসপাতালের ডাক্তারসাহেবদের।
এক চিকিৎসক বলেছেন, ‘‘আমি জীবনে কখনো এমন ঘটনার কথা শুনিনি। মিরাক্ল!’’ জানুয়ারি মাসে এই হাসপাতালেই জন্মেছিল শিশুটি। জন্মের সময়েও কিছু শারীরিক ত্রুটি ছিল বলে টানা ২৩ দিন সদ্যোজাতকে রাখা হয়েছিল ইনকিউবিটারে। হৃদ-স্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি শিশুটিকে ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করেন ডাক্তারসাহেবরা। তবে মর্গে পাঠানোর আগে তাকে মোটা দু’টি কাপড়ে মুড়ে দিয়েছিলেন তার বাবা।
হয়তো সেটাই মর্গের হাড়-জমানো ঠাণ্ডার হাত থেকে কিছুটা বাঁচিয়েছিল শিশুটিকে! এমনটাই মনে করছেন ডাক্তারসাহেবরা।
<b>FACEBOOK

Sunday, February 7, 2016

আপনি কিভাবে মৃত্যুবরন করতে চান?


আপনি কিভাবে মৃত্যুবরন করতে চান? লেখার হেডলাইন পরে আপনি আমাকে নাস্তিক ভাবতে পারেন কারন কখন আপনার মৃত্যু হবে তা এখানে দৃশ্যমান করা হয়েছে।তার মানে আপনি আপনার পছন্দমতে মরতে পারবেন।আমি নাস্তিক না ভাই। আমি এক ইৃশ্বরবাদে বিশ্বাসী এবং মুসলমান।তাই আপনি খাটি মুসলমান বলে ঘোষনা দিয়ে আল্লাহ-হু-আকবার বলে আমার উপর ঝাপিয়ে পরে আমাকে হত্য করবেন।আজরাইলের রুপ ধরে আপনি আমার জীবন কেড়ে নিচ্ছেন প্রকৃতি বিরোদ্ধ আচরন করে।তার মানে আমার জীবনটা আপনার হাতে।তাহলে বলব আপনি নাস্তিক।কারন স্বাভাবিক মৃত্যুটাকে আপনিই মানেন না।আর আল্লাহর দেয়া বিধানটাকে আপনিই প্রথমে লঙ্গন করছেন।
হে আমাকে যদি নাস্তিক মনে হয় তাহলে আসুন আমাকে খুব নম্র ভদ্র ভাবে দাওয়াত দিন একদিন দুদিন তিনুদন দশদিন দশবছর ধরে।কেন আমাকে হত্যা করবেন?মানুষকে হত্যা করে ধর্মৃপ্রচার,কোন ধর্মে আপনাকে এ অধিকার দিয়েছে।
সেলফ মরসি নামে বিভিন্ন দেশে আইন হচ্ছে।দেয়া হচ্ছে স্বাধীনতা।ধর্মৃ পরিপন্থি হলেও তবুও তাও ভালো।কারন রাস্তায় বের হয়ে অথবা রুমের ভিতর অপ্রত্যাশিত ভাবে আপনার হাতে মরতে হবে না। আপনি কেমন মুসলমানরে ভাই?চোরের মত হত্যা করে আপনি পালিয়ে যান?চোরের মত পালিয়ে না গিয়ে বীরের বেশে আসুন টিক যেমন করে দাওয়াতী লোকেরা রাস্তায় দাওয়াত দিতে বের হয় আদবের সহিত।এখন ত আর সেই যুগ নেই যে রাস্তায় বের হলে ইট ছুরে মারবে।বরং এসব লোকদের দেখলে মানুষ রাস্তাঘাঠে যে যে অবস্থায় থাকে সে অবস্থাতেই তাদেরকে সম্মান করে।তাহলে আপনারা কেন এভাব মানুষকে হত্যা করবেন?জিহাদ করতে হলে কবরের বিরুদ্ধে জিহাদ করুন যেন কবরে যাবার পর কবর আপনাকে চেপে না ধরে আর কবর হয়ে উঠে ফুলের বাগান।
আমি খুব সাধারন মানুষ।তাই অমোঘ মৃত্যুর নিয়মে আমি মৃত্যুবরণ করতে চাই।যে মৃত্যুতে কোন ভয় থাকবে না।আমার লাশটা গায়েব হবার আশংকা থাকবেনা।থাকবেনা লাশের গায়ে কোন কলংকের ছাপ।আমি সেই মৃত্য চাই যে মৃত্যুর পরে আমার দেহটা মাটির নিচে ইসলামি আদব অনুযায়ি রাখা হবে।
আমি বলবনা কাজি নজরুল ইসলামের মত মসজিদের পাশে আমাকে কবর দিতে। আমি বলব আমার কবরের উপর যেন কোন এক সময় বা কোন এক যুগে খুব ছোট্র একটি মসজিদ হয় যেন সই সব নামাজি লোকদের সাথে আমি প্রতি ওয়াক্তে নামাজ আদায় করতে পারি।
FACEBOOK
FACEBOOK FAGE