ডাক্তারসাহেব বলে দিয়েছেন, ‘প্রাণ নেই’!
তার পর গোটা একটা রাত সে ছিল মর্গে! আরো ঠিকঠাক ভাবে বলা হলে, ১৫ ঘণ্টা। যে মর্গের তাপমাত্রা শুনলে ভয়ে আমার-আপনার হাড় জমে যাবে! শূন্যের ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে।
সকাল হতে যখন তাকে কবর দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেই সময়েই হঠাৎ ধুকপুক করে উঠল সেই একরত্তি দেড় মাসের শিশু কন্যার বুক। তার দেহে প্রাণ ফিরে এলো!
কোনো কল্প-কথা নয়। বুজরুকি নয়। একেবারে সত্যি।এই ঘটনাটা ঘটেছে পূর্ব চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশের পানানে। গত শুক্রবারে।
স্থানীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেল ওই খবর দিয়ে জানিয়েছে, কবর-স্থানের কর্মীরা যখন ওই শিশুটিকে কবর দেয়ার তোড়জোড় করছিলেন, তখন হঠাৎই সেই শিশুটি কেঁদে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে তারা খবর পাঠান শিশুটির বাবা, মাকে। তারা ছুটতে ছুটতে আসেন। শিশুটিকে নিয়ে যান একটি হাসপাতালে। সেখানে তাকে রাখা হয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে।শিশুটিকে দেখে চোখ একেবারে ছানাবড়া হয়ে গিয়েছে পানান হাসপাতালের ডাক্তারসাহেবদের।
এক চিকিৎসক বলেছেন, ‘‘আমি জীবনে কখনো এমন ঘটনার কথা শুনিনি। মিরাক্ল!’’ জানুয়ারি মাসে এই হাসপাতালেই জন্মেছিল শিশুটি। জন্মের সময়েও কিছু শারীরিক ত্রুটি ছিল বলে টানা ২৩ দিন সদ্যোজাতকে রাখা হয়েছিল ইনকিউবিটারে। হৃদ-স্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি শিশুটিকে ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করেন ডাক্তারসাহেবরা। তবে মর্গে পাঠানোর আগে তাকে মোটা দু’টি কাপড়ে মুড়ে দিয়েছিলেন তার বাবা।
হয়তো সেটাই মর্গের হাড়-জমানো ঠাণ্ডার হাত থেকে কিছুটা বাঁচিয়েছিল শিশুটিকে! এমনটাই মনে করছেন ডাক্তারসাহেবরা।
<b>FACEBOOK
Wednesday, February 10, 2016
১৫ ঘণ্টা মর্গে, কবরে দেয়ার ঠিক আগে কেঁদে উঠল শিশু
ডাক্তারসাহেব বলে দিয়েছেন, ‘প্রাণ নেই’!
তার পর গোটা একটা রাত সে ছিল মর্গে! আরো ঠিকঠাক ভাবে বলা হলে, ১৫ ঘণ্টা। যে মর্গের তাপমাত্রা শুনলে ভয়ে আমার-আপনার হাড় জমে যাবে! শূন্যের ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে।
সকাল হতে যখন তাকে কবর দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেই সময়েই হঠাৎ ধুকপুক করে উঠল সেই একরত্তি দেড় মাসের শিশু কন্যার বুক। তার দেহে প্রাণ ফিরে এলো!
কোনো কল্প-কথা নয়। বুজরুকি নয়। একেবারে সত্যি।এই ঘটনাটা ঘটেছে পূর্ব চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশের পানানে। গত শুক্রবারে।
স্থানীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেল ওই খবর দিয়ে জানিয়েছে, কবর-স্থানের কর্মীরা যখন ওই শিশুটিকে কবর দেয়ার তোড়জোড় করছিলেন, তখন হঠাৎই সেই শিশুটি কেঁদে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে তারা খবর পাঠান শিশুটির বাবা, মাকে। তারা ছুটতে ছুটতে আসেন। শিশুটিকে নিয়ে যান একটি হাসপাতালে। সেখানে তাকে রাখা হয় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে।শিশুটিকে দেখে চোখ একেবারে ছানাবড়া হয়ে গিয়েছে পানান হাসপাতালের ডাক্তারসাহেবদের।
এক চিকিৎসক বলেছেন, ‘‘আমি জীবনে কখনো এমন ঘটনার কথা শুনিনি। মিরাক্ল!’’ জানুয়ারি মাসে এই হাসপাতালেই জন্মেছিল শিশুটি। জন্মের সময়েও কিছু শারীরিক ত্রুটি ছিল বলে টানা ২৩ দিন সদ্যোজাতকে রাখা হয়েছিল ইনকিউবিটারে। হৃদ-স্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি শিশুটিকে ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করেন ডাক্তারসাহেবরা। তবে মর্গে পাঠানোর আগে তাকে মোটা দু’টি কাপড়ে মুড়ে দিয়েছিলেন তার বাবা।
হয়তো সেটাই মর্গের হাড়-জমানো ঠাণ্ডার হাত থেকে কিছুটা বাঁচিয়েছিল শিশুটিকে! এমনটাই মনে করছেন ডাক্তারসাহেবরা।
<b>FACEBOOK
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
No comments :
Post a Comment