<span class='st_sharethis_large' displayText='ShareThis'> </span> <span class='st_facebook_large' displayText='Facebook'> </span> <span class='st_twitter_large' displayText='Tweet'> </span> <span class='st_linkedin_large' displayText='LinkedIn'> </span> <span class='st_pinterest_large' displayText='Pinterest'> </span> <span class='st_email_large' displayText='Email'> </span> Elias ahmed Chondon: May 2015

Sunday, May 31, 2015

চেয়ারে বসে নামাজ আদায় বিষয়ে ইফার সমাধান


চেয়ারে বসে নামাজ আদায়ের বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের গবেষণা বিভাগ আজ রোববার একটি সমাধান দিয়েছে। সমাধানটি হুবহু দেয়া হলো-

অবশেষে মহাসচিব হচ্ছেন মির্জা ফখরুল


অবশেষে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব থেকে পূর্ণাঙ্গ মহাসচিব হচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছে দলের দায়িত্বশীল সূত্র। ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে এ ঘোষণা দেয়া হবে বলেও জানায় সূত্রটি। চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ দলের শীর্ষ নেতারা কারাগার থেকে মুক্ত হলেই কাউন্সিল বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন খালেদা
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে ১৬ মার্চ মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুর পর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে দল চালাচ্ছেন মির্জা ফখরুর ইসলাম আলমগীর। বেশ কয়েকবার তাকে ভারমুক্ত করার গুঞ্জন উঠলেও তা শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। অবশেষে দলের হাইকমান্ড তাকে ভারমুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মেয়েরা জিনস প্যান্ট পড়ছে, তাই এত ভূমিকম্প হচ্ছে


ভূমিকম্পের আসল কারণ যাই হোক না কেন সে বিষয়ে এর আগে অনেকেই 'বিচিত্র' মতামত দিয়েছেন। কেউ বলেছেন গোরু খাওয়ার ফলেই নাকি কাঁপছে মাটি, কেউ বলেছিলেন নির্দিষ্ট ধর্মের ছাতার তলায় না গেলে এভাবেই 'ঈশ্বরের' রোষানলে পড়তে হবে। এবার নয়া এক 'আজগুবি' তত্ত্বের হদিশ পাওয়া গেল। ইসলামাবাদে একটি সাংবাদিক সম্মেলনে জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলামি ফজল (JUI-F)-এর মুখ্য মৌলনা ফজলুর রহমান বললেন মেয়েদের জিনস পড়াই ভূমিকম্পের মত বিপর্যয়ের কারণ। তিনি দাবি করেছেন, পাক সরকার যেন সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে এখনই একটি মিলিটারি অপরেশন করে সে দেশে মহিলাদের জিনস পড়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
তাঁর মতে মেয়েদের 'অশোভন' আচরণ শুধু ভূমিকম্প নয়, মুদ্রাস্ফীতিরও কারণ।
যে মেয়েরা নিজেদের 'ময়দার বস্তা'-র মত ঢেকে রাখে না তারা আসলে মানব সভ্যতা ধ্বংসের মোবাইল অস্ত্র। মত ফজলুর রহমানের।
পাকিস্তানের বিদ্যুতের সংকট, নিরাপত্তা ধ্বংস এমনকি বালুচিস্তানের সমস্যারও পিছনেও মেয়েদের 'অশোভন আচরণ'-কে দায়ী করেছেন JUI-F প্রধান।
মহিলাদের বস্তায় পুরে বাড়ির মধ্যে রেখে দিয়ে দেশে শারিহা আইন চালু করলে, তালিবানি ভাইরা আর পাকিস্তান আক্রমণ করবে না। মন্তব্য ফজলুর রহমান।

যৌন সুখে পুতুলের সঙ্গে ১৫ বছরের সংসার যুবকের(ভিডিও)


পুতুলের সঙ্গে সংসার! তাও আবার দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে! বিষয়টি অবাক করার মতো হলেও সত্যিই পৃথিবীতে রয়েছে এমন মানুষ যে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে রীতিমত সংসার করছে পুতুলের সঙ্গে।
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান এলাকায় এক ‘টেকনোসেক্সুয়াল’ ব্যক্তি সিনথেটিক একটি পুতুলের সঙ্গে সুখেই সংসার করছেন দীর্ঘ ১৫ বছর! শুধু তাই নয়, মানুষের অসামঞ্জস্য আচরণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার থেকে পুতুলের সঙ্গে সংসার করাকেই অনেক সুখকর বলে মনে করেন তিনি।
এই অদ্ভুত ব্যক্তির নাম ডেভক্যাট। বয়স মাত্র ৪০ বছর। তিনি পুতুলের অধিকার রক্ষা ও পুতুলের সঙ্গে বিয়ের ব্যাপারে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার কাজে নিজেকে একজন সচেতন কর্মীও মনে করেন। পুতুলের সঙ্গে সংসারের বিষয়টি তিনি সমাজে ছড়িয়ে দিতে চান।
মানুষের মতো সিডোর কুরোনেকো নামের ওই স্ত্রী পুতুলটি কল্পিত একজন মেয়ের আঙ্গিকে বানানো। মনের মতো সিনথেটিক স্ত্রী বানাতে তিনি ব্যয় করেছেন ৬ হাজার ডলার! শুধু তাই নয়, গাঁটছড়া বাঁধার ১৫তম বার্ষিকীটি স্মরণীয় করে রাখার জন্যে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিশেষ কিছু করার।
টিএলসি’র একটি অনুষ্ঠান ‘মাই স্ট্রেঞ্জ অ্যাডিকশন’ ও বিবিসি’র ডকুমেন্টারি ‘গাইজ অ্যান্ড ডলস’ অনুষ্ঠানেও ডেভক্যাটকে তার সিনথেটিক স্ত্রীর সঙ্গে দেখানো হয়েছে।
২০১২ সালে তিনি এলেনা ভসত্রিকোভা নামের আরেকটি সিনথেটিক পুতুল কিনে আনেন। তাকে ‘মিসট্রেস’ হিসেবেই নিজের কাছে রেখেছেন। রাতে দুই পুতুলের সঙ্গে তিনি একই খাটে ঘুমান। নিজেই সেগুলোর পোশাক পরিবর্তন করেন, মেকআপ করে দেন।
পুতুলগুলোর শরীরের বিশেষ কিছু অঙ্গে সিলিকনের তৈরি কৃত্রিম ত্বক ব্যবহার করা হয়েছে। নকল জিহবাও রয়েছে। বিচিত্র মানসিকতার ডেভক্যাট স্বীকার করেছেন, সিনথেটিক পুতুলগুলি কেনার কারণের ৭০ শতাংশ হচ্ছে সেক্স। কারণের বাকি ৩০ শতাংশ হচ্ছে সঙ্গ পাওয়া। পুতুলগুলো তৈরিও করা হয়েছে ডেভক্যাটের শারীরিক ও মানসিক চাহিদার কথা মাথায় রেখে!

ডিজাস্টার ইন নেপাল! আসছে ডিসকভারিতে


গত ২৫ এপ্রিলের ভয়াবহ ভূমিকম্পে কার্যত বিধ্বস্ত নেপাল। পরে ১২ মে আরও একদফা জোরাল কম্পন অনুভূত হয় পাহাড়ি এই দেশে। এছাড়াও একের পর এর পরবর্তী কম্পন আতঙ্ক ধরিয়েছে সেদেশে। এবার নেপালের ভূমিকম্প নিয়ে দু-দুটি তথ্যচিত্র তৈরি হয়েছে। দুটি চ্যানেলে দেখা যাবে ওই দুই তথ্যচিত্র। ভূমিকম্পের কারণ ও দুর্গতদের মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা নিয়েই ওই দুটি তথ্যচিত্র।
প্রথম তথ্যচিত্র ‘আর্থকোয়েক: ডিজাস্টার ইন নেপাল’। এতে ২৫ এপ্রিল ও ১২ মে-র ভূমিকম্পের ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে।আগামী ৮ জুন ডিসকভারি চ্যানেলে ১ ঘন্টার ওই তথ্যচিত্র সম্প্রচারিত হবে। ওই দুটি ভূকম্পে প্রায় আট হাজার মানুষের প্রাণহানির পাশাপাশি প্রচুর সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে। মারা গিয়েছেন ১৮ জন পর্বতারোহীও। এভারেস্টের বেসক্যাম্পে তুষার ধসে প্রাণ হারিয়েছেন তাঁরা। কাঠমাণ্ডুর বহু ঐতিহাসিক সৌধ, ভবন ভেঙে পড়েছে। গুড়িয়ে গিয়েছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি।
ডিসকভারি চ্যানেলের দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিভাগের পদস্থ আধিকারিক রাহুল জোহরি জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের ভয়াল রূপ দর্শকদের সামনে তুলে ধরবে ওই তথ্যচিত্র। মানব সমাজের অন্যতম মর্মান্তিক বিপর্যয় নেপালের ভূমিকম্প। তথ্যচিত্রে ধ্বংসলীলা থেকে শুরু করে ভূমিকম্পের বিজ্ঞানসম্মত কারণের ব্যাখ্যা এবং দুর্গতদের ব্যক্তিগত অনুভূতি তুলে ধরা হয়েছে।
তথ্যচিত্রে ভূ-বিশারদদের সাক্ষাত্কার ছাড়াও কাঠমাণ্ডুতে উদ্ধার কাজের ফুটেজ, বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন দেখা যাবে। এছাড়া এধরনের বিপর্যয়ের আগাম পূর্বাভাসের সম্ভাবনা সংক্রান্ত গবেষণার বিস্তারিতও থাকছে তথ্যচিত্রে।
ভূমিকম্পের বেশ কয়েকদিন পরও ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল কয়েকজনকে। তাদের মধ্যে রয়েছে এক সদ্যজাতও। ২২ ঘন্টা পর তাকে উদ্ধার করা হয়। তথ্যচিত্রে থাকছে ওই শিশুর মায়ের অভিজ্ঞতার কথাও। তিনি জানিয়েছেন তাঁর উত্কন্ঠিত প্রতীক্ষার কথা। দরবার স্কোয়ারের একটি বহুতলের ধ্বংসস্তুপে কয়েকদিন পর উদ্ধার করা হয়েছিল এই ছাত্রকে। সে-ও জানিয়েছে, তার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা। এভারেস্টের বেসক্যাম্পে তুষার ধসে মৃত্যুর মুখে পড়েছিলেন এক নববিবাহিত দম্পতি। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার অভিজ্ঞতার কথা জানা যাবে তাঁদের মুখ থেকেও।তথ্যচিত্রে ভারতীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে যুক্তদের বক্তব্যও শোনা যাবে।
ডিসকভারির পাশাপাশি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলেও আগামী ১১ জুন সম্প্রচারিত হবে তথ্যচিত্র- ‘ট্র্যাপড ইন নেপাল’।
প্রখ্যাত পরিচালক-প্রযোজক ডিক বোয়েরের ওই তথ্যচিত্রেও দুর্গতদের মর্মস্পর্শী অভিজ্ঞতার পাশাপাশি ভূমিকম্পের পূর্বাভাস সম্পর্কে সাম্প্রতিক গবেষণার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।

প্রেম নগরীর,প্রেম সেতুর, প্রেমের তালা এভার খুলবে


ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের একটি সেতুর রেলিং-এ প্রেমিক-প্রেমিকারা তাদের ভালবাসার প্রতীক হিসেবে যেসব লক্ষ লক্ষ তালা ঝুলিয়েছিল, কর্তৃপক্ষ সেগুলো খুলে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সাইন নদীর উপর ‘পঁ দে আর্টস’ সেতুতে ‘প্রেম তালা’ লাগিয়ে চাবি নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া পর্যটকদের মধ্যে এক ধরনের ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
প্যারিস বিশ্বব্যাপী ‘প্রেমের রাজধানী’ হিসেবে পরিচিত।
কিন্তু রেলিং-এ লাগানো এই লক্ষ লক্ষ তালার ওজনের চাপে সেতুর একটি অংশ গত বছর দেবে যায়। নগর কর্তৃপক্ষ বলেছে, তালাগুলো নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সেজন্য সোমবার থেকে সেগুলো সরিয়ে নেয়া হবে।
আর কয়েকদিন পরেই সব তালা খুলে ফেলা হবে, কিন্তু তা সত্ত্বেও এক যুগল তালা লাগাচ্ছেন।
কর্মকর্তারা অনুমান করছেন প্রায় দশ লক্ষ তালা, যাদের মোট ওজন ৪৫ টনের মত, খুলো ফেলা হবে।
প্যারিসের বিখ্যাত নতরে ডেম গির্জার কাছে আরেকটি সেতু থেকেও হাজার হাজার তালা সরিয়ে নেয়া হবে।
প্যারিসের ডেপুটি মেয়র বলেন প্রেমিক-প্রেমিকরা যাতে তাদের ভালবাসা অন্য ভাবে প্রকাশ করতে পারে সে ব্যাপারে তারা উদ্যোগ নেবেন।
“আমরা প্যারিসকে প্রেমের বিশ্ব রাজধানী হিসেবেই রাখতে চাই”, তিনি বলেন।
গত বছর কর্তৃপক্ষ প্রেমিকদের সেতুতে তালা না লাগিয়ে ‘সেলফি’ তুলতে আগ্রহী করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সেই উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। দু’শো বছরের পুরোনো ‘পঁ দে আর্টস’ সেতুর রেলিং-এ প্রথমে বিভিন্ন চিত্রকর্ম দিয়ে ঢেকে রাখা হবে। পরে সেখানে স্থায়ী প্যানেল বসানো হবে।

Saturday, May 30, 2015

অবিশ্বাস্য ,এক ডিম দিয়ে বিশাল মসজিদ নির্মাণ!


অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি! মহতি চিন্তা করলে বা উদ্যোগ নিলে কোন প্রতিবন্ধকতাই বাধা মনে হয় না। মাত্র একটি ডিম (স্থানীয় ভাষায় এন্ডা) থেকেই নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয় একটি মসজিদের। আজ যা বাস্তব সত্যি যে বিশাল একটি মসজিদে শত শত মুসল্লী কায়মনো বাক্যে উপাসনা করছেন। ‘ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়’ এই চিরন্তন বাক্যটি আজ বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হবিগঞ্জ জেলা থেকে প্রায় ৭৫ কি.মি. দূরে নিভৃত্য পল্লীতে। এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন এক মহিয়ষী নারী। স্বামীর অঢেল সম্পদ থাকলেও শুধু নিয়ত (মানত) করার কারণে একক প্রচেষ্টায় তিল তিল করে গড়ে তোলেন এই মসজিদ।
আজ থেকে ১১৩ বছর আগে জনৈক বেঙ্গির মার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নির্মিত হয়েছিল মসজিদটি। ‘ছোট ছোট বালু কণা/বিন্দু বিন্দু জল/গড়ে তুলে মাহাদেশ/ সাগর অতল’ কবিতাটির মতো করে দাঁড় করিয়েছেন মসজিদটি। ফলে তার নামে মসজিদটির নামকরণ অর্থাৎ বেঙ্গির মায়ের মসজিদ। শত বর্ষ পরেও আজ মসজিদের অভ্যন্তরে নিয়ন বাতিতে জ্বল জ্বল করে জ্বলছে ‘প্রজাতপুর ও লালাপুর জামে মসজিদ/প্রতিষ্ঠাতা বেঙ্গির মা’। শুধু নিয়ন বাতি কেন এলাকাবাসীর অন্তরে যা আজো তার নাম উজ্জ্বলতর তারকা হয়ে আছেন তিনি।
অজপাড়া গাঁওয়ে সবাইকে অবাক করে দিয়ে ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছেন বেঙ্গির মা। বেঙ্গির মা একটি মহৎ উদ্যোগ নিয়ে এক এন্ডা (ডিম) থেকেই গড়ে তুলেছেন একটি মসজিদ। এলাকাবাসী নাম দিয়েছেন এক এন্ডার মসজিদ। মসজিদটির নাম এখন সবার মুখে। এক এন্ডা থেকে কিভাবে এক মসজিদ সে কথা শুনলে সবাই অবাক হন।
জানা যায় ১৯০২ সালে (১৩০৭ বঙ্গাব্দ) প্রজাতপুর গ্রামের তৎকালীন সরফ উল্লার স্ত্রী বেঙ্গির মা প্রজাতপুর ও লালপুর দুটি গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। মসজিদ নির্মাণের শেষে এলাকাবাসীকে জড়িত করে মসজিদটির নামকরণ করেন ‘এক এন্ডা (ডিম)র মসজিদ’। তখন মসজিদের নামকরণ নিয়ে জনতার মধ্যে প্রশ্ন জাগলে তিনি ঘটনাটি খুলে বলেন। বেঙ্গির মা এলাকাবাসীকে জানান তিনি একটি মুরগীর ডিম মসজিদের নামে মানত করে রাখেন। ঐ ডিমটি থেকে মুরগীর উঠলে দিলে তা থেকে একটি বাচ্চার জন্ম হয়। পরবর্তীতে ঐ বাচ্চাটি বড় হলে তা থেকে আরো সাতটি ডিম হয়। পরবর্তীতে ঐ সাতটি ডিম থেকে সাতটি বাচ্চার জন্ম হয়। এভাবে এক পর্যায়ে মুরগীর খামার গড়ে তুলেন। ঐ খামারের মুরগী বিক্রি করে বেঙ্গির মা টাকা জমাতে থাকেন। তৎকালীন সময়ে তিনি এক লাখ টাকা জমা করে মসজিদটি তার স্বামীর মাধ্যমে নির্মাণ করে দেন। বেঙ্গির মা ছিলেন নিঃসন্তান। ঘটনা এলাকায় জানাজানি হওয়ার পরে মসজিদটির নাম সর্বত্র ছড়িয়ে পরে। মসজিদ নির্মাণের শত বছর অতিবাহিত হলেও এখন এ কাহিনী সবার মুখে মুখে।
অনেকেই মনে করেন একটি এন্ডা (ডিম) থেকে একটি মসজিদ নির্মাণের ঘটনা ইতিহাসে এই প্রথম। তাও আবার একজন মহিলা কর্তৃক মসজিদ নির্মাণ সবাইকে অবাক করেছে। প্রজাতপুর ও লালপুর গ্রামবাসী ২০০৯ সালে মসজিদটির বর্ধিত অংশ সংস্কার করেছেন। কিন্তু বেঙ্গির মার মুল মসজিদটি এখনও বিদ্যমান রয়েছে। গত বছরে মসজিদটি নতুন করে রং করা হয়েছে।
প্রজাতপুর গ্রামের প্রবীণ উলফর উল্লা বলেন আমাদের গ্রামের বেঙ্গির মা এমন একটি কাজ করেছেন, যা সারাজীবনেও ভোলার মত নয়। আমি বেঙ্গির মার কাছ থেকে শুনেছিলাম তিনি একটি ডিম থেকে একটি মুরগীর খামার গড়ে তুলেছিলেন। ঐ খামারের একটি টাকাও তার সংসারের কাজে ব্যয় করেন নি। সম্পূর্ণ টাকা দিয়ে মসজিদ নির্মাণ করেন। মানুষটি (বেঙ্গির মা) মরে গেলেও এখনও সবাই তার কথা আলোচনা করে। এটা বিশ্বের নজীর হয়ে থাকবে।
মসজিদটি পরিচালনায় কমিটিতে যারা রয়েছেন তারা হলেন, বেঙ্গির মার বংশধর রউপ উদ্দিন সভাপতি, লন্ডন প্রবাসী আব্দুল হারিছ মোতাওয়াল্লী, ব্যবসায়ী হেলিম উদ্দিন ক্যাশিয়ার, সদস্য রাকিল হোসেন ও শামীনুর মিয়া প্রমুখ।

বাংলার গর্ব ।। ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবলে বাংলাদেশি কোচ!


আম্বিয়া খাতুনের কোলজুড়ে এলো ফুটফুটে এক সন্তান। সেই পিচ্চিবেলাতেই খুব চঞ্চল ছিল ছেলেটা। চারদিকে ছুটোছুটি আর দুরন্তপনায় মাতিয়ে রাখত সবাইকে। আর সব শিশু যখন বাবা-মায়ের কাছে খেলনার আবদার করত, তখন সেই ছেলেটার ধ্যানজ্ঞান জুড়ে শুধুই ফুটবল। মাত্র চার বছর বয়সে ছেলেটা ফুটবলপ্রেমে এতটাই মজল যে, এখন মাত্র ৩১ বছর বয়সেই ইংল্যান্ডের​ তৃণমূল ফুটবলে তাঁর নাম উচ্চারিত হয় শ্রদ্ধার সঙ্গে!
নাম তাঁর তাফ রহমান। মৌলভীবাজারের এই কৃতী সন্তান কীভাবে আজ ফুটবলবিশ্বে শুধু বাংলাদেশেরই নয়, এশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করছেন। আজ যে তাফ রহমান তাঁর কোচিং দক্ষতার জন্য প্রশংসিত, সময়-প্রেক্ষাপট অনুকূলে থাকলে সেই তাফ হয়তো এখন আর্সেন ওয়েঙ্গারের শিষ্য হয়ে থাকতে পারতেন, খেলতেন আর্সেনালের হয়ে! তাফ রহমানের জীবনজুড়ে এমনই সব ক্লাইম্যাক্স-এন্টি ক্লাইম্যাক্স।
ছয় বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান তাফ। সেখানেই ধীরে ধীরে তাঁর ফুটবল-প্রতিভার বিচ্ছুরণ হতে লাগল।
মিডলসেক্সের নিজ স্কুল দলে খেলেছেন, খেলেছেন রাজ্য দলের হয়েও। প্রতিভা থাকলে কাউকে দমিয়ে রাখা যায় না। তাফ সুযোগ পেলেন কুইন পার্ক রেঞ্জার্সের বয়সভিত্তিক দলে। সেখান থেকে সোজা গন্তব্য-আর্সেনাল! তাফের বয়স তখন? মাত্র ১১!নেইমারের সঙ্গে তাফ প্রতিভা চেনায় বাড়তি সুনাম আছে ওয়েঙ্গারের। দামি তারকা কেনা নয়, অখ্যাত প্রতিভাদের তারকা বানানোতেই ওস্তাদ তিনি। পাকা জহুরি। তাই আর্সেনালের স্কাউটরা তাফের মধ্যে নিশ্চয়ই সেই সম্ভাবনা খুঁজে পেয়েছিল। ভাবুন তো বাংলাদেশের এক ফুটবলারের সতীর্থের নাম থিয়েরি অঁরি কিংবা অ্যাশলি কোল! তাফ আর্সেনালের একাডেমি ও রিজার্ভ দলের হয়েও খেলেছেন। ছিলেন বৈচিত্র্যময় খেলোয়াড়। খেলেছেন সেন্ট্রাল মিডফিল্ডে, এমনকি দুই উইংয়ে। ছিলেন স্ট্রাইকারও।
কিন্তু বিধি বাম। তাফের ফুটবল ক্যারিয়ার বাঁক খেয়ে রাস্তা হারালো। দুর্দান্ত শুরুর পরও হাঁটু এবং হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের সঙ্গে যুঝতে থাকায় সম্ভাবনাময় ফুটবল ক্যারিয়ারকে আর দীর্ঘায়িত করতে পারলেন না। আর্সেনালের মূল দলে খেলার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নিলো না। ক্যারিয়ারের শেষদিকে খেলেছেন বিভিন্ন আধা পেশাদার দলে। তাই বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া এক ফুটবলার আর্সেনালের বয়সভিত্তিক দলে খেলেছে-এটা নিয়েই গর্ব করতে হচ্ছে। স্বপ্নটা সত্যি হলে গর্বের মাত্রা আরও বড় হতো সন্দেহ নেই। তবে আর্সেনালের বয়সভিত্তিক দলে খেলাও আমাদের মতো দেশে জন্ম নেওয়া একজন ফুটবলারের জন্য কম কীসে!
তাফ চাইলে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন আধা পেশাদার লিগে খেলে যেতে পারতেন। তাতে অর্থকড়িও মন্দ নয়। আর্সেনালের রিজার্ভ দলে খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়কে লুফে নিতে চাইতো যেকোনো দলই। কিন্তু তাফের ভাবনা ছিল ভিন্ন। তাফ কোচিং পেশার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেই যুক্ত হওয়াটা যেনতেনভাবে নয়, তাফের স্বপ্নের ক্যানভাসটা ছিল বিশাল। কঠোর পরিশ্রম করে পেলেন ইউয়েফা ‘এ’ লাইসেন্স ডিগ্রি। যে এমিরেটসে নিজে বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলেছেন, গানারদের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখেছেন, সেখানেই কোচ হিসেবে ডাক পড়ল তাফের।
আর্সেনালের একাডেমিতে কাজ করলেন দীর্ঘ পাঁচ বছর। ক্লাবের ফুটবল অ্যানালাসিস্ট প্যানেলেরও একজন ছিলেন তাফ। প্রিমিয়ারশিপ ও চ্যাম্পিয়নশিপ দলগুলোর স্কাউট হিসেবে কাজ করেছেন। কোচিং করিয়েছেন বিভিন্ন আধা পেশাদার দলকে। তাফ রহমানকে এক অর্থে ফ্রিল্যান্সার কোচ বলা যায়। কতশত প্রকল্প, তরুণ প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচীতে কাজ করেছেন, তার ইয়ত্তা নেই! যখন খেলতেন আর্সেনালের বয়সভিত্তিক দলেকমিউনিটি ফুটবল নিয়ে কাজ করার সুবাদে ২০১৪ সালের সেরা কোচের পুরস্কারের জন্য মনোনীতও হয়েছেন। ইন্ডিয়ান সুপার লিগে (আইএসএল) কাজ করার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। যদিও এখনো এই ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। তাফ এখন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেরই অন্যতম দল টটেনহামের বয়সভিত্তিক দলের দায়িত্বে আছেন।
তাফ জানালেন, উঠতি খেলোয়াড় হিসেবে যখন ঔজ্জ্বল্য ছড়াচ্ছিলেন, ক্যারিয়ারের সেই দুরন্ত সময়ে খেলতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের হয়ে। বাফুফের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টাও করেছিলেন। বাফুফেও তাঁর সম্পর্কে আগ্রহী ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর লাল-সবুজের জার্সি গায়ে তোলা হয়নি।
তাফ রহমানের বয়স মোটে ৩১। জাভি-ইনিয়েস্তা-পিরলোরা খেলে যেতে পারলে তাফ কেন খেলতে পারবেন না! মজার ছলেই প্রশ্ন করা হলো, বাফুফে থেকে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে মাঠে নামার সুযোগ পান, তাহলে খেলবেন কিনা। প্রত্যুত্তরে তাফের উত্তর বিস্ময় হয়েই এলো, ‘কেন নয়! দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা—এটা তো আমার স্বপ্ন! গোলক্ষুধা এখনও তো মরেনি! আমার বাংলাদেশি পাসপোর্টও আছে।’ বাফুফে বা বাংলাদেশের কোনো ক্লাব থেকে যদি কোচিংয়ের প্রস্তাব পান, তাহলে রাজি হবেন? এ প্রশ্নের ত্বরিৎ​ উত্তর দিলেন তাফ, ‘অবশ্যই ভেবে দেখব।’
যাঁরা তরুণ কোচ হতে চান, তাদের জন্য তাফের পরামর্শ, ‘খেলাটা শুধু দেখলেই হবে না, ভালোভাবে অনুধাবনও করতে হবে। সিনিয়র কোচদের সঙ্গে কাজ করে বেশি বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।’
বাংলাদেশের ফুটবল ধীরে ধীরে আবারও জেগে উঠছে যেন। আগের চেয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ বেশি হচ্ছে, ফুটবলারদের দেশের জন্য কিছু করার প্রতিজ্ঞাও ঠিকরে বেরোচ্ছে। জামাল ভুঁইয়া এসেছেন, সামনে রিয়াসাতসহ আরও বেশ কজন প্রবাসী বাংলাদেশীর দেখা পেতে পারে বাংলাদেশ ফুটবল দল। ফুটবলের এমন পুনর্জাগরনের মাহেন্দ্রক্ষণে মাঠে কিংবা ডাগআউটে—একজন তাফ রহমানকে বড্ড বেশি প্রয়োজন বাংলাদেশের!

এসএসসির রেজাল্ট জানবেন যেভাবে


আজ প্রকাশিত হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল। দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। পরীক্ষার ফল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে ও ইন্টারনেটে পাওয়া যাবে।
আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এসএসসি, মাদ্রাসা বোর্ড দাখিল এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
এছাড়া মোবাইলে ফল পেতে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল পাওয়া যাবে। (উদাহরণ: SSS DHA 123456 2015)
মাদ্রাসা বোর্ডের জন্য DAKHIL স্পেস MAD স্পেস 2015 লিখে ১৬২২২ ও কারিগরি বোর্ডের জন্য SSC স্পেস TEC স্পেস ২০১৫ লিখে ১৬২২২ পাঠালে ফল পাওয়া যাবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।

বাপ কা বেটা।। দুষ্টুমিষ্টি ভঙ্গিমায় শাহরুখপুত্র সুপারহিট!


সিনেমার পর্দায় না এসেই এখন থেকেই শাহরুখ খানের ছোট ছেলে আব্রাম একেবারে পুরোদমে সেলিব্রিটি হয়ে গিয়েছে। গত ২৭ মে জন্মদিন ছিল আব্রামের। আর তারই জেরে সারাদিন টুইটারে ট্রেন্ডিং হল ছোট্ট এই সুপারস্টার । লক্ষ লক্ষ বার্থ ডে উইশ টুইটারে উপচে পড়ল।
আব্রাম যে জনপ্রিয়তায় বাবার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় তা এদিনই বুঝিয়ে দিয়েছেন কিং-পুত্র। সম্প্রতি এই ছোট্ট আব্রামের একটি ফটোশুট হয়ে গেল। যেখানে বিভিন্ন দুষ্টুমিষ্টি ভঙ্গিমায় দেখা গেল আব্রামকে। পরনে সাদা শার্ট আর নীল জিন্সে বড্ড মিষ্টি লাগছিল তাকে। ছবিগুলি দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন কেন দিনে দিনে বাড়ছে আব্রামের জনপ্রিয়তা।
জনপ্রিয়তায় টেক্কা
আব্রাম যে জনপ্রিয়তায় বাবার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় তা কিন্তু বুঝিয়ে দিয়েছেন কিং-পুত্র।
জন্মদিনে
গত ২৭ মে জন্মদিন ছিল আব্রামের। আর তারই জেরে সারাদিন টুইটারে ট্রেন্ডিং হল ছোট্ট এই সুপারস্টার ।
আমি সব বুঝি
আব্রামের চোখেমুখে একটা দুষ্টুমিষ্টি ব্যাপার তো স্বাভাবিকভাবেই রয়েছে। তবে শাহরুখপুত্র কামেরার সামনে কিন্তু বাবার মতোই স্বচ্ছন্দ। আর ক্যামেরার সামনে আব্রামের অঙ্গভঙ্গি দেখার মতোই ছিল।
সুপার কিউট
পরনে সাদা শার্ট আর নীল জিন্সে বড্ড মিষ্টি লাগছিল আব্রামকে।

Friday, May 29, 2015

বলিপার্টির অন্দরমহলের রুপ


পর্দার চরিত্ররা তাঁদের আলাদা আলাদা ইমেজ দিয়েছে৷ কেউ যদি অ্যাংরি ইয়ংম্যান হন তো কেউ কিংঅফ রোমান্য়ষ কেউ যদি হন রাফ অ্যান্ড টাফ, তবে আরএক জন চকোলেট বয়৷ তবে বাস্তবে সব নায়করা মোটেও তাঁদের ইমেজ মাফিক নন৷ একই কথা খাটে নায়িকাদের জন্য৷ রুপোলি পর্দার ছায়াশরীর পেরিয়ে তাঁরা য়খন রক্তমাংসের তখন তাঁরা অনেকটাই আলাদা৷ তাঁদের সে রূপ ধরা পড়ে বলিপার্টির অন্দরমহলে৷
বলিপার্টির অন্দরে একেবারে নিজস্ব রূপে দেখা মেলে বলি সেলেবদের৷ তা দেখে হয়তো চমকে যাবেন তাঁদের ফ্যানরাও৷ যে সোনম কাপুরকে ফ্যাশন সচেতন হিসেবে দেখতেই অভ্যস্ত বলিপাড়া, পার্টির অন্দরমহলে তিনিই অতো ফ্যাশনের ধার ধারেন না৷ বরং অ্যালকোহলে তাঁর যারপরনাই আসক্তি৷
খোশমেজাজের পার্টিতে শক্তি কাপুর অনায়াসে চুমু খান বীণা মালিককে৷ বলিপাড়ার ভিলেনের কাজকম্মো দেখে বীণার তো চোখ কপালে!
আমিশা প্যাটেলও অ্যালকোহলিক হিসেবে পার্টি লাভারদের কাছে পরিচিত৷ তা সে নিয়ে অবশ্য তাঁর বিন্দুমাত্র লুকোচুরি নেই৷ বরং বেশ তারিয়েই তা উপভোগ করেন
কম যান না বিদ্যা বালানও৷ এমনিতে তুখোড় অভিনেত্রী, পর্দায় তার অন্যরকম ইমেজ আছে৷ পর্দায় সে ইমেজ যেমন ভাঙতে জানেন, তেমনই পর্দাযর বাইরেও কোনও ইমেজের ধার ধারেন না৷ তাই একতা কাপুরকে সঙ্গে নিয়ে বিন্দাস মেতে ওঠেন নাচে৷
রণবীর সিং তো এমনিতেই মজা-মস্করা করতে ভালোবাসেন৷ আর পার্টি হলে তো কথাই নেই৷ তাঁর হাজার রকম কাণ্ডকারখানায় মশগুল থাকেন পার্টিতে উপস্থিত প্রায় সকলেই৷
কখনও সখনও পার্টির পাগলামি মাত্রাও ছাড়ায়৷ অবশ্য সবই উপভোগের মেজাজে৷ তারই ঝলক দেখা যায় মালাইকা অরোরা খান কিংবা রিয়া সেনদের ক্ষেত্রে৷ মিকা সিং, রাখি সওয়ন্তের চুমু কাণ্ড আর কেইবা ভুলেছে!

Thursday, May 28, 2015

চোখ বুজে পছন্দ করুন বিশ্বের সেরা দশ সুন্দরী কোটিপতির একজনকে


ফেসবুকের অন্যতম কর্তা শার্ল স্যান্ডবার্গের সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩ বিলিয়ন ডলার
কোটি টাকার মালিক হতে সবাইকেই যে পরিশ্রম করতে হয় এমনটাও মোটেও নয়। কেউ পারিবারিক সূত্রে প্রভূত সম্পত্তির মালিকানা পেয়েছেন, কেউ আবার বিবাহসূত্রে। কেউ আবার নিজ যোগ্যতায় অর্জন করে নিয়েছেন। আমাদের দেশ ও বিদেশে এমন বহু কোটিপতি(বরং বলি বিলিওনেয়ার) রয়েছেন, যাঁদের সৌন্দর্য্যও নজরকাড়া। দেখে নেওয়া যাক, এমন দশ ডাকসাইটে সুন্দরী কোটিপতি(থুড়ি পত্নি)দের।
নীতা আম্বানি
ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের চেয়ারপার্সন ও স্থপতি নীতা আম্বানি এ দেশের সেরা মহিলা শিল্পপতিদের মধ্যে একজন। মুকেশ আম্বানির স্ত্রী নীতা যে বাড়িতে থাকেন, সেটিও বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বাড়ি। আম্বানী পত্নীর সম্পত্তির পরিসংখ্যান ও তাঁর রূপের চর্চা-ছড়িয়েছে দেশের গণ্ডীর বাইরেও। ২২.৩ বিলিয়ন ডলারপতির স্ত্রী বর্তামানে এ দেশের বিলাসবহুল ফুটবল লিগ আইএসএল-এরও শীর্ষকর্তাদের মধ্যে একজন।
এলিজাবেথ হোমস
বিশ্বের তৃতীয় কনিষ্ঠতম বিলিওনেয়ার হওয়ার পাশাপাশি ফোর্বসের তালিকায় আমেরিকার ৪০০ জন শীর্ষ ব্যবসায়ীর মধ্যে একজন এলিজাবেথ হোমস। তাঁর সংস্থার সম্পত্তির পরিমাণ অন্তত ৪.৫ বিলিয়ন ডলার। এলিজাবেথ একজন কলেজ ড্রপ আউট হলেও চিকিৎসাবিজ্ঞানে তাঁর যথেষ্ট দখল রয়েছে।
চু লাম ইউ
চিনের সবচেয়ে বড় সুগন্ধী তামাক প্রস্তুতকারক সংস্থার মালকিন চু লাম ইউ। তাঁর সংস্থা হুয়াবা ইন্টারন্যাশনাল কাপড় কাচার সাবান, পারফিউমের মতো কনজিউমারদের প্রোডাক্টও বানায়।
ঝাং জিন
ফের এক চিনা মহিলা শিল্পোদ্যগী জাং জিনের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২.৭ বিলিয়ন ডলার। বেজিংয়ের কমার্শিয়াল রিয়্যালটি জায়েন্ট ‘সোহো চাইনা’র মালকিন গত বছরই রিয়েল এস্টেটের ব্যবসায় সবথেকে বেশি মূলধন লগ্নি করেছিলেন।
ভানিশা মিত্তল
লক্ষ্মী মিত্তলের মেয়ে ভানিশা মিত্তল বর্তমানে ৩৪ বিলিয়ন ডলারের মালকিন। দেশের ইস্পাত ব্যবসায় আইকন লক্ষ্মী মিত্তলের মেয়ে ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিলিওনেয়ার তালিকায় রয়েছেন ৬৪ নম্বরে।
শার্ল স্যান্ডবার্গ
ফেসবুকের অন্যতম কর্তা শার্ল স্যান্ডবার্গের সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩ বিলিয়ন ডলার। উত্তর আমেরিকার ১০০ জন প্রভাবশালীর মধ্যে একজন শার্ল। হার্ভার্ডের বিজনেস স্কুল থেকে পাশ করে ফেসবুকের সি ও ও হিসেবে কাজে যোগ দেওয়ার আগে শার্ল পেশায় একজন লেখিকা ছিলেন।
কেরি পেরেডো
সিঙ্গাপুরে জন্ম। এখন বাস ফ্রান্সে। জনপ্রিয় এই মডেলের বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলার। বিয়ে করেছেন ফরাসি ধনকুবের হার্বার্ট পেরেডোকে।
অ্যরিন লডার জিনটাহোফার
পারিবারিক সূত্রে বিলিওনেয়ার। ইনার বাবা ওয়ার্ল্ড জিউশ কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩ বিলিয়ন ডলার। তাঁর নামেই বিশ্বের জনপ্রিয় হয়েছে ‘অ্যরিন’ ব্র্যান্ডটি।
সোফিয়া আব্রামোভিচ
রাশিয়ান ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচের কন্যা প্রতি ব্ছর ৯.৫ বিলিয়ন ডলার আয় করেন। মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ইনি গ্লোবাল শো জাম্পিং প্রতিযোগিতা জিতেছেন।
মার্টা অর্টেগা পেরেজ
স্প্যানিশ বিউটি মার্টার বাবা আমানসিও অর্টেগা। এই সুন্দরীর সম্পত্তির পরিমাণ ৬.২ বিলিয়ন ডলার।

দিদি’র পাতে ইলিশ থাকবেনা তা কি হয়? মমতা দিদি আসছেন


অবশেষে জল্পনার অবসান! নরেন্দ্র মোদীর সফরসঙ্গী হতে চলেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর আগে কানাঘুসো শোনা যাচ্ছিল, মোদীর সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসবেন না। কিন্তু বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ খবর মেলে, আগামী ৬জুন তারা পরস্পরের সঙ্গী হচ্ছেন। আশা করা হচ্ছে, এই সফরে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও মজুবত হবে।
শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদী এবং সেই সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই তিন ভিভিআইপির উপস্থিতিতে স্থলসীমান্ত চুক্তি পূর্ণ রূপ নেবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য মাঝখানে ঢাকা ঘুরে এসেছেন।
স্থলসীমান্ত চুক্তির জমি আরও শক্ত হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের উত্তরবঙ্গ সীমান্ত পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে। সেইবার অবশ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত ছিলেন না। তবু তিনিই যে এই চুক্তির সেতু হিসাবে কাজ করছেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

চলুন শুধু খুঁটির উপর দাঁড়িয়ে থাকা শান্তির গ্রামে..


পুরো খুঁটির উপর দাঁড়িয়ে আছে ঘানার একটি গ্রাম৷ নাম এনজুলেজো৷ সেখানে আছে ঘরবাড়ি, স্কুল থেকে শুরু করে টয়লেট, মন্দির সবই৷ পড়ৃন তার কথা৷
ঘানার ভেনিস!
ইটালির ভেনিসের কথা কে না জানে! পানির উপর যেন পুরো একটি শহর দাঁড়িয়ে আছে৷ ঘানাতে এনজুলেজো নামে এমন একটি গ্রাম আছে যেখানকার ঘরবাড়ি, স্কুল থেকে শুরু করে টয়লেট, মন্দির সবই খুঁটির সহায়তায় টানডানে লেকের পানির উপর অবস্থান করছে৷ তাই তো মাঝেমধ্যেই তাকে ‘ঘানার ভেনিস’ নামে ডাকা হয়৷ রাজধানী আক্রা থেকে প্রায় ৩৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত এই গ্রামে প্রায় ৫০০ লোক বাস করে৷
ইউনেস্কো-তে নাম পাঠানো হয়েছে
এনজুলেজোর নাম বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ওঠাতে নাম প্রস্তাব করেছে ঘানা৷ প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, এনজুলেজোতে মানুষ আর পরিবেশ যেন একে অন্যের সঙ্গে একেবারে মিশে আছে৷ সেখানকার ইকোসিস্টেম এখনও সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক অবস্থায় আছে৷ এছাড়া এলাকায় বেশ কয়েক প্রজাতির পাখি, বানর, কুমির আর কচ্ছপের দেখা পাওয়া যায়৷
মালি থেকে আসা
প্রচলিত কিংবদন্তি অনুযায়ী, এনজুলেজোর বর্তমান বাসিন্দাদের পূর্বপুরুষদের বাস ছিল বর্তমানে আফ্রিকার আরেকটি দেশ মালিতে৷ পঞ্চদশ শতকে সেখানকার মানডে সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হওয়ায় তাদের পালাতে হয়েছিল৷ সেই থেকে তাদের বিভিন্ন জায়গায় সাময়িকভাবে বসতি গড়তে হয়েছে এবং মাঝেমধ্যেই উৎখাতের শিকার হতে হয়েছে৷
মালি থেকে পালানোর পর বিভিন্ন জায়গা ঘুরে অবশেষে বর্তমান স্থানে তারা নিরাপদভাবে বসতি স্থাপন করতে সমর্থ হয়েছে৷ টানডানে লেকের উপর বসবাসের কারণে তারা মনে করছে এই লেকই তাদের শত্রু ও আগুনের হাত থেকে রক্ষা করবে৷ এছাড়া তাদের জীবিকারও উৎস হয়ে উঠবে এই লেক৷
লেকই যেহেতু তাদের বাঁচাচ্ছে বলে মনে করছে এনজুলেজোর মানুষ, সেই থেকে তারা পানিকে দেবতা মেনে নিয়ে তার পূজা করে৷ ছবিতে যে ঘরটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি একটি মন্দির৷ পানি দেবতাকে সম্মান জানাতে এটি নির্মাণ করা হয়েছে৷ মঙ্গলবার সেখানে পবিত্র দিন হিসেবে পালিত হয়৷ নারীদের যাদের রজঃস্রাব হয়েছে তারা সেদিন পানিতে নামতে পারে না৷
আধুনিক গ্রাম
এনজুলেজো গ্রামে বিদ্যুতের ব্যবস্থা আছে৷ আছে স্যাটেলাইট টিভি আর মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক৷ বিদেশি এক তেল কোম্পানির সহযোগিতায় আছে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা৷ গ্রামের প্রতিটি বাড়ি কাঠ দিয়ে তৈরি রাস্তা দিয়ে সংযুক্ত৷ প্রতিটি পরিবারের রয়েছে নিজস্ব রাস্তা৷
আগুন থেকে সাবধান
এনজুলেজোর বাড়ির মেঝেগুলো কাঠ দিয়ে তৈরি হওয়ায় সেগুলোতে আগুন লাগার সম্ভাবনা থাকে৷ তাই রান্নার কাজে কাদামাটি দিয়ে তৈরি চুলা ব্যবহার করা হয়৷
উর্বর জমি
এনজুলেজো গ্রামের পাশে থাকা দুই হেক্টর জমিতে চাষবাস করে থাকে সেখানকার মানুষ৷ উৎপাদিত পণ্য মূলত নিজেরাই ভোগ করে থাকে৷ কিছু যা উদ্বৃত্ত থাকে সেগুলো ছয় কিলোমিটার দূরের বাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়৷ ছবিতে বাবা ও ছেলেকে জমিতে চাষের কাজে যেতে দেখা যাচ্ছে৷
ইউরোপীয়দের নজর
যে বাড়িটি দেখতে পাচ্ছেন সেটির মালিক স্প্যানিশ এক দম্পতি৷ এনজুলেজোর সৌন্দর্য্যে মোহিত হয়ে অনেক বছর আগে সেখানে গিয়ে বসবাস শুরু করেন তারা৷ বর্তমানে তারা একটি রেস্টুরেন্ট চালাচ্ছেন৷ অনেক ইউরোপীয় এখন সেখানে যান ঘুরতে৷

‘থ্রি জিরো থিওরি’ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের


নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘বর্তমান পৃথিবীকে নিরাপদ করতে হলে ‘তিন শূন্য থিওরি’ বাস্তবায়ন করতে হবে। পৃথিবীকে নিরাপদ করতে চাই থ্রি জিরো থিওরির বাস্তবায়ন।’ আজ সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘সোশ্যাল বিজনেস ডে’ উপলক্ষে এক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ইউনূস বলেন, পৃথিবীকে নিরাপদ করতে হলে আমাদের দারিদ্র্যতা, বেকারত্ব এবং কার্বন নিঃসরণ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে হবে।
এ তিনটি বিষয় বাস্তবায়ন করা গেলে পৃথিবীকে নিরাপদ করা যাবে। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীতে মোট সম্পদের ৫০ ভাগ মাত্র ৮৫ জন লোকের হাতে রয়েছে। অবশিষ্ট ৫০ ভাগ সম্পদের মালিক বাকি জনগণ। তাই সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করতে হলে বেশি বেশি উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে।
এ জন্য বিশ্বব্যাপী সামাজিক ব্যবসার যে ধারণা সেটি ছড়িয়ে দিতে হবে।’ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া বার্নিকাট, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, ঢাকা সফরকারী মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা শরিফা হাফসা প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। দিবসটি উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন একটি ভিডিও বার্তা পাঠিয়েছেন।

মহা বিভৎস এক চিত্র দেখল স্টুপিড সভ্য বিশ্ব


যে শিশুদের দেখলে স্বগীয় কোন চিত্র চোখে ফুটে েউটে,যখন কোন শিশু হাসে তখন হয়ত বেহেশতের কোন এক কাননে কোন এক নাম না জানা ফুল ফুটে। যারা বিধাতার অপার রহস্য নিয়ে পৃথিবীতে আসে সেই শিশুদের আমরা সভ্য জগতের সভ্য মানুষেরা নরক খেলায় মত্ত হতে একটুও বুক কাঁপেনা।
ভয়ানক ছবি, একটি উলঙ্গ শিশুকে শিকল দিয়ে টানা হচ্ছে। একটি প্লাস্টিকের বাটিতে কিছু খাবার রাখা আছে এবং সেই বাটি থেকে এক বছরের একটি শিশু হামাগুড়ি দিয়ে খাবার খাচ্ছে এবং তার গলায় একটি শিকল বাঁধা। এমনকিছু ছবি পোস্ট করা হয়েছে ফেইসবুকে। এই পোস্ট যারা দেখেছেন সবাই এমন ঘৃণ্য কাজের প্রতিবাদ করেছে এবং নেতিবাচক কমেন্টও করেছেন।
ফিলিপাইনে লুজোন দ্বীপে এই ঘটনা ঘটে। শিশুটি এখন সোশ্যাল ওয়ার্কারদের তত্ত্বাবধানে আছে।
কারও শিশুদের সাথে এমন ঘৃণ্য ব্যবহার করার অধিকার নেই, বলেন সমাজকর্মী কোরানো জুলিয়ানো সলিমন। যে বা যারা এমন কাজ করে তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেয়া উচিত।
মেরিলিন টির্গাস বলেন, তারা এটি মজা ভেবে করেছে কিন্তু তা নিয়ে এমন প্রতিক্রিয়া হবে তা তারা বুঝতে পারেনি।
শিশুরা আমাদের জন্য উপহার এবং আমাদের তাদের যতœ নেয়া উচিত। একটি রিপোর্টে জানা যায়, এই শিশুটির মা একজন গৃহিনী, বাবা একজন সরকারি কর্মচারি এবং তার দাদি একটি বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ।
লুরলেন হিলিয়াড ৪৬, একজন শিশু অধিকার কর্মী। এই ঘৃণ্যকর্মকান্ডের নিন্দা করেন তিনি। তিনি বলেন,- ‘যদি আমরা নিজেদের ফেইসবুকের প্রচরণার জন্য শিশুদের সাথে এমন ঘৃণ্য কর্মকান্ড করি তা খুব লজ্জাজনক।’

আমেরিকা ধ্বংসের ভবিষ্যৎ বাণী ফলে যাচ্ছে ।। পানির নিচে হিউস্টোন; আমেরিকা ও মেক্সিকোয় নিহত ২৮


প্রবল বৃষ্টি থেকে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় আমেরিকা ও মেক্সিকোতে অন্তত ২৮ জন মারা গেছে। এর মধ্যে শুধু টেক্সাসেই মারা গেছে ১৩ জন। এছাড়া, তলিয়ে গেছে আমেরিকার হিউস্টোন এলাকা।
এর আগে, প্রায় এক সপ্তাহ ধরে আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য টেক্সাস ও ওকলাহোমা এবং উত্তর মেক্সিকো টর্নেডোসহ দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে হতাহত ও নিখোঁজ হয়েছে বহু মানুষ।
টেক্সাস শহরে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ১০ ইঞ্চির বেশি বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি শুরুর পর দ্রুতগতিতে পানি বাড়তে থাকে রাস্তা ও আশপাশের এলাকায়। ফলে সেখানকার রাস্তা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে; বহু লোক হয়ে পড়ে গৃহবন্দী, অনেকে আটকা পড়ে গাড়ির ভেতরে। এরইমধ্যে হিউস্টোনের রাস্তায় একশ’র বেশি গাড়ি ফেলে যেতে বাধ্য হয়েছে লোকজন।
হিউস্টোনের মেয়র সতর্ক করে বলেছেন, বন্যা আরো প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দিতে পারে।

Wednesday, May 27, 2015

রিয়েল “রাবারম্যান”


কাঁধের চাপে থরে-থরে সিডি ভেঙে নজির গড়লেন রামমেহর পুনিয়া! শুধু কাঁধ দিয়ে, হাতের কোনও ভূমিকাই ছিল না৷‌ এক মিনিটে ভেঙে ফেললেন ৬০টি সিডি৷‌ তাতে গিনেসে নাম তো তুললেনই, সঙ্গে ‘রাবারম্যান’-এর শিরোপাও জুটল পানিপথের বছর ৩৫-এর কৃষকের৷‌
নিজের বিরল প্রতিভা দেখাতে ২০১১-এ প্রথম গিনেসের নজর কেড়েছিলেন রামমেহর৷‌ সেবার ৪১টি সিডি ভেঙেছিলেন৷‌ নিজেই নিজের রেকর্ড ভাঙলেন এবার৷‌ রাবারম্যান এতই নমনীয় যে বাঁ হাত গলায় পেঁচিয়ে নিজের বাঁ কানও ধরতে পারেন!

প্রথম 'রূপান্তরিত' কলেজ অধ্যক্ষা, মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়


ভারতে এই প্রথম কোনও 'রূপান্তরিত' ব্যক্তি কলেজের প্রধানের দায়িত্বে এলেন। আর সেই খবরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে চতুর্দিকে। আর যিনি এই দায়িত্ব নিয়েছেন সেই মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়ও এখন খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন। আগামী ৯ জুন থেকে অধ্যক্ষা হিসাবে কৃষ্ণনগর মহিলা কলেজের দায়িত্বভার নিজের কাঁধেই তুলে নেবেন মানবী। মানবীকে অধ্যক্ষা করার সিদ্ধান্তকে খোলা মনেই স্বীকার করেছে বিভিন্ন মহল। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এই সিদ্ধান্তটি কলেজ সার্ভিস কমিশনের। আমরা এবিষয়ে হস্তক্ষেপ করিনি।
#otiti2354 আমরা যে খোলা মনের তা ওরা জানে। এই সিদ্ধান্তে আমরা খুশি। মঙ্গলবারদিনই কৃষ্ণনগরে ওয়মেন্স কলেজে যান মানবী। সেই একইভাবে কোঁকড়া চুলকে গুচ্ছ করে বাঁধা, প্লিট করা শাড়ি। কানে বড় দুল, চোখে রোদচশমা। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দত্তক নেওয়া ছেলে দেবাশিস মানবীপুত্র ও আর এক রূপান্তরকামী বান্ধবী। মানবীর কথায়, আমার নতুন সহকর্মীরা হয়তো আমায় দেখেছেন টেলিভিশনের পর্দায়, আমার বিষয়ে অনেক কিছু জেনেছেন। কিন্তু আমি ফোনে তাদের গলা শুনেছি মাত্র। তাই চেয়েছিলাম কলেজের দায়িত্ব নেওয়ার আগে একবার ব্যক্তিগতভাবে সবার সঙ্গে দেখা করি। মানবী বন্দ্যোপাধ্যায় দায়িত্ব নেওয়ায় খুশি কলেজের বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যাপকরাও।
ভুগোলের অধ্যাপক জয়শ্রী মণ্ডলের কথায়, 'মানবী বন্দ্যোপাধ্যায় শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারিনী। অনেক চড়াই উতরাই দেখেছেন। তাঁর সময়ে কলেজের উন্নতি হবে বলেই আমাদের ধারনা।' রূপান্তরকামীদের অধিকার নিয়ে বহুবার সরব হয়েছেন মানবী। সমাজের মানসিকতার খুব ধীর গতিতে পরিবর্তন হলেও এখনও অনেক পথ চলার বাকি বলেই ধারণা কৃষ্ণনগর কলেজে সদ্য নিযুক্ত হওয়া এই অধ্যক্ষার। মানবীর কথায়, "এখনও অনেক অভিভাবকই মনে করে এটা মানসিক সমস্যা। কিছুদিন আগেই বর্ধমানের একটি ছেলে মা-বাবার দেওয়া চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করলেন। কারণ সে রূপান্তরকামী বলে তার মা-বাবা চেয়েছিল মানসিক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে।"
"আবার এমনও অনেকে পুরুষ আছেন, যাঁরা এই দিক থেকে মা-বাবার সমর্থন পাননি। এদিকে তাদের মত ছাড়া অস্ত্রোপচার করাতেও চান না। তাঁরা জন্মনিয়ন্ত্রণ ট্যাবলেট বা গুলি খান যাতে এই ওষুধের উচ্চমাত্রার এস্ট্রোজেনের সাহায্যে নিজেকে মহিলা হিসাবে ভাবতে পারেন তাঁরা। কিন্তু তাঁরা বুঝতে পারে না এই ওষুধে সাময়িক শান্তি দিলেও আদতে তা ক্ষতিই করছে তাঁদের।" জানালেন মানবী।

বিয়ে! কার? ক্রিস গেইলের


টুইটার কিংবা ফেসবুক, সারাক্ষণই মজার মজার ছবি পোস্ট করতে দেখা যায় ক্রিস গেইলকে। কখনও পানশালায় কোনো বান্ধবীকে নিয়ে, কখনও বা দামি গাড়িতে- গেইলের ছবিগুলো দেখে বোঝা মুশকিল, তার সত্যিকারের বান্ধবী কে? এহেন গেইলই কি না শেষ পর্যন্ত বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আগামী মাসেই জ্যামাইকার কিংসটাউনে তার বিয়ে। পাত্রী কে, তা এখনও জানা যায়নি। তবে তার বিয়ের খবরটা প্রথম দিয়েছেন আইপিএলে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর উঠতি তারকা শরফরাজ খান। গেইলের সঙ্গে তার ভীষণ বন্ধুত্ব হয়েছে আইপিএলের সময়।
আর দেশে ফেরার আগে নাকি গেইল তাকে বিয়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে গেছেন। শরফরাজ খান বলেন, ‘দারুণ সময় কেটেছে গেইলের সঙ্গে।
সে আমার স্বাস্থ্য নিয়ে প্রায়ই মজা করত। যখন কোনো মোটা মানুষ দেখত আমার দিকে তাকিয়ে বলতো ওনার মতো হইও না। সে আমাকে মিস্টার পান্ডা বলে ডাকত। মিষ্টি একেবারেই খেতে দিত না। যাওয়ার আগে সে বলে গেছে, আগামী মাসে জ্যমাইকায় তার বিয়ে। বিয়েতে যেতে বলেছে আমাকে।’